এতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দেশীয় পর্যটকদের কক্সবাজার ভ্রমণে আকৃষ্ট করতে আগামী ২৭ জুন থেকে প্রতিদিন ১৬৪ আসনবিশিষ্ট বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকা-কক্সবাজার-ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে। ঢাকা থেকে কক্সবাজারে বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট ছাড়াও প্রতিদিন ৭৬ আসনবিশিষ্ট ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফটও পরিচালিত হবে।
১৬৪ আসনের বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফটে ৮টি বিজনেস ক্লাস ও ১৫৬টি ইকোনমি ক্লাসের আসন ব্যবস্থা রয়েছে। বর্তমানে ইউএস-বাংলা’র বিমান বহরে তিনটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এবং তিনটি ড্যাশ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট রয়েছে। আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে আরও দু’টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এবং একটি ড্যাশ ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমান বহরে যোগ দেবে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স যাত্রা শুরুর পর থেকে যাত্রীদের চাহিদাকে অগ্রাধিকার দিয়ে প্রতিনিয়ত সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আসন্ন ঈদ উপলক্ষে ১৫ জুন থেকে অতিরিক্ত ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ঈদ পূর্ববর্তী ঢাকা থেকে যশোরে ১০টি, সৈয়দপুরে ৪টি, বরিশালে ২টি এবং রাজশাহীতে ১৪টি এবং ঈদ পরবর্তী যশোর থেকে ৩টি, সৈয়দপুর থেকে ১টি এবং রাজশাহী থেকে ৪টি ফ্লাইট ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসবে।
ঈদ উপলক্ষে পরিচালিত অতিরিক্ত ফ্লাইট ছাড়াও সিডিউল অনুযায়ী ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স প্রতিদিন ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ৬টি, যশোরে ২টি, কক্সবাজারে ২টি, সৈয়দপুরে ২টি ও সিলেটে ১টি এবং সপ্তাহে তিনটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করবে বরিশাল ও রাজশাহীতে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৯ এবং ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগ করুন। এছাড়া টিকিট রিজার্ভেশনের জন্য কাছাকাছি ট্রাভেল এজেন্ট অথবা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের নিজস্ব সেলস্ অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৬ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০১৭
আইএ