বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়টি জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঈদ পূর্ববর্তী ১৬ জুন থেকে ঈদ পরবর্তী ৩০ জুন পর্যন্ত অতিরিক্ত ফ্লাইটগুলো ঢাকা থেকে বরিশাল, রাজশাহী, সৈয়দপুর ও যশোর রুটে পরিচালিত হবে।
ইতিমধ্যে সিডিউল ফ্লাইট এর ৯০ শতাংশের উপর ঢাকা থেকে ঈদে ঘরমুখো যাত্রী সাধারণ বরিশাল, রাজশাহী, সৈয়দপুর, যশোর, সিলেট ও চট্টগ্রামের টিকিট সংগ্রহ করেছেন। এছাড়া অতিরিক্ত ফ্লাইটগুলোর প্রায় ৮০ শতাংশ টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে ।
এছাড়া ঈদ পরবর্তী রাজধানী ঢাকামুখী ফ্লাইটগুলোর টিকেট ও প্রায় শেষ পর্যায়ে। এছাড়া ঈদ পরবর্তী ২৭ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটের সকল ফ্লাইটের টিকেট বিক্রিও চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ৭৬ আসনের ড্যাশ ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট ছাড়াও ১৬৪ আসনের বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে পরিচালিত হবে।
ঈদ উপলক্ষে ট্রেন, বাস কিংবা লঞ্চের যানজটসহ দীর্ঘ সময়ক্ষেপনের কারণে প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরেও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের প্রতি ঘরমুখো ঈদযাত্রীদের আকর্ষণ রয়েছে ঈর্ষণীয় পর্যায়ে। এর পেছনে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে নির্দিষ্ট সময়ে যাত্রা, আরামদায়ক ইন-ফ্লাইট সার্ভিস, নিরাপত্তা ও তুলনামূলক কম ভাড়া ইত্যাদি। এছাড়া ঈদ উপলক্ষে বেশ কয়েকটি অভ্যন্তরীণ রুটে স্পেশাল ভাড়া রয়েছে ইউএস-বাংলা’র।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স যাত্রা শুরুর পর থেকে এখন পর্যন্ত ৯৮.৭ শতাংশ অন-টাইম ফ্লাইট অপারেশন বজায় রেখেছে। সবকিছু বিবেচনায় সারা বছরের ন্যায় ঈদে ঘরমুখো মানুষের প্রথম পছন্দই ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
অভ্যন্তরীণ রুটের ন্যায় ঈদ পরবর্তী আন্তর্জাতিক রুটে রয়েছে পর্যটকদের আধিক্য। বিশেষ করে কলকাতা, কাঠমান্ডু, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর ও ব্যাংকক রুটে প্রায় সব ফ্লাইট এর টিকিট ইতিমধ্যে প্রায় শেষ হয়ে গেছে।
আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে ঈদকালীন সময়ের সকল টিকিট বিক্রি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
টিকিট সংক্রান্ত যেকোনো ধরনের তথ্যের জন্য ১৩৬০৫ অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৮০৯ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৮ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৭
বিএস