কেবিন ক্রু হওয়ার প্রচণ্ড ইচ্ছে, আর সব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও একজন চাকরিপ্রার্থী কিংবা শিক্ষার্থীর পক্ষে দেশের বিভিন্ন শহর থেকে ঢাকায় এসে কেবিন ক্রু’র যোগ্যতাভিত্তিক পরীক্ষা ও কয়েকটি ধাপে অংশগ্রহণ কষ্টসাধ্য। একই সঙ্গে ব্যয়বহুলও।
এজন্য প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়েছে অনেক যোগ্যতাসম্পন্ন চাকরিপ্রার্থী।
এসব বিবেচনায় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সঠিক প্রার্থী নিয়োগের লক্ষ্যে এ বছর ঢাকা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর ও বরিশালে প্রাথমিক বাছাই প্রক্রিয়া শেষ করেছে। যারা প্রাথমিক বাছাই প্রক্রিয়ায় উত্তীর্ণ হয়েছে তারা নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী ধাপ লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেবে।
এ ধরনের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অভূতপূর্ব সাড়া পেয়েছে এয়ারলাইন্সটি। প্রায় এক মাসের প্রাথমিক বাছাই পরীক্ষায় চট্টগ্রামে ৮শ, কক্সবাজারে ১শ ৬০, সিলেটে ৮শ ৫০, খুলনায় ৩শ, রাজশাহীতে ২শ ১৫, রংপুরে ১শ ৮৫, বরিশালে ২শ এবং সবশেষ ঢাকায় ৪ হাজার প্রার্থীসহ মোট ৬ হাজার ৭শ ১০ জন প্রার্থী প্রাথমিক বাছাই প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের আকাশপথে যাত্রীসেবায় অদ্বিতীয় করে তুলেছে। কর্মক্ষেত্র পছন্দের তালিকায় তরুণ ও শিক্ষিত সমাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এ প্রতিষ্ঠানকে উচ্চ আসনে অধিষ্ঠিত করেছে।
এ ধরনের নিয়োগ প্রক্রিয়া যেকোনো এয়ারলাইন্স বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের জন্য দৃষ্টান্ত হতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৩, ২০১৭
এএ