বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) আদালতে রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর সরাসরি খালেদকে মিন্টু রোডের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়।
ডিবি উত্তর বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, গুলশান থানায় অস্ত্র ও মাদক আইনে খালেদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত পৃথক দুটি মামলার তদন্ত করবে ডিবি।
আদালত থেকে সাত দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হওয়ার পর খালেদকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
অবৈধ ক্যাসিনো পরিচালনার দায়ে আটক যুবলীগ নেতা খালেদের বিরুদ্ধে গুলশান ও মতিঝিল থানায় পৃথক চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে গুলশান থানায় অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে পৃথক তিনটি মামলা ( নং-২৩, ২৪ ও ২৫) এবং মতিঝিল থানায় তার বিরুদ্ধে আরো একটি মাদকের মামলা (নং-৩১) দায়ের করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৯টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার অস্ত্র মামলায় খালেদের বিরুদ্ধে চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে মাদক মামলায় তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহেনুর ইসলাম।
এর আগে রাত সাড়ে ৮টা দিকে তাকে আদালতে হাজির করে অস্ত্র ও মাদকের দুই মামলায় সাতদিন করে ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ।
পৃথক আদালত শুনানি শেষে দুই মামলায় সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন রাজধানীতে অবৈধভাবে ক্যাসিনো পরিচালনা করার অভিযোগে গ্রেফতার এই যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯
পিএম/এমএমএস