সম্মেলনের আগের দিন চালু হয় কর্নারটি। চালু হওয়ার পর থেকেই আনাগোনা ছিল দর্শনার্থীদের।
কর্নারটি ঘুরে দেখা গেছে, শিশু-কিশোর, যুবক-বৃদ্ধ থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষ ঘুরে দেখছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন, কর্মের ওপর সাজানো বিভিন্ন আলোকচিত্র। হৃদয়ে বঙ্গবন্ধু, স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধুর জীবনী ইত্যাদি শিরোনামে সাজানো হয়েছে গ্যালারিগুলো।
আলোকচিত্রগুলোতে ফুটে উঠেছে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত জীবনের নানা মুহূর্ত। বঙ্গবন্ধু কর্নারে শোভা পাচ্ছে এক হাজারের অধিক বই। এটি সাজানো হয়েছে আকর্ষণীয় সাজে।
সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শুসেন চন্দ্র শীল বাংলানিউজকে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’ নামে বই প্রদর্শনী কেন্দ্রটিতে থাকছে এক হাজারের অধিক বই। বঙ্গবন্ধুর জীবন, কর্ম ও ত্যাগের ইতিহাসকে এই ব্যতিক্রমী আয়োজনের মাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের ওই নেতা বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র, বিভিন্ন ধরনের প্রচারপত্র, বঙ্গবন্ধু রচিত দু’টি গ্রন্থ, প্রধানমন্ত্রী রচিত গ্রন্থসহ আওয়ামী লীগ সম্পর্কিত বিভিন্ন লেখকের গবেষণা গ্রন্থ, কাব্যগ্রন্থ কর্নাটিতে স্থান পেয়েছে।
এর আগে শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) দিনগত রাতে ফিতা কেটে ফেনী-২ আসনের সংসদ সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারী, ফেনী ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম বঙ্গবন্ধু কর্নারটির উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে তারা কর্নারটি ঘুরে দেখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪০ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৬, ২০১৯
এসএইচডি/এএটি