বাংলার প্রাণের কাছে
কুড়িগ্রাম-লালমনিরহাট ঘুরে: নির্জন কাঁচা সড়কের কোনো গাছের নিচে কিংবা বৃষ্টির অলস সময়ে ঘরের কোণে অখণ্ড অবসর উদযাপনে দুই তরুণের
কুড়িগ্রাম ঘুরে: একতারা, দোতরা, সারিন্দা, খমক বাদ্য এখন শুধু বইয়েই। এক সময় গ্রাম-গঞ্জের পালাগান, ভাওয়াইয়া, যাত্রাপালা কিংবা বাউল গানের
লালমনিরহাট থেকে: বাড়িতে অতিথি এলে পান না দিয়ে বিদায় করা- এটা কোনোমতেই ভালো চোখে দেখা হতো না গ্রামাঞ্চলে। যুগ যুগ ধরে পান খেয়ে মুখ লাল
কুড়িগ্রাম থেকে: ভোর থেকেই ভাদ্রের গুমোট আকাশটার মন ভালো নেই! কখনও অঝোর ধারায়, কখনও গুঁড়ি গুঁড়ি জলকণার ঝলকে নিজের অস্তিত্ব জানান দিয়ে
কুড়িগ্রাম থেকে: ‘রংপুরিয়া ভাওয়াইয়া গান, আউলাইলে অভাগীর পরান/মন মজাইলে করিলে উদাসী কি হায়রে হায়…’ গীতিকার রবীন্দ্রনাথ মিশ্রের
উলিপুর (কুড়িগ্রাম) ঘুরে: উত্তর জনপদের কুড়িগ্রামসহ বৃহত্তর রংপুরের লোকজ সংস্কৃতির প্রধান অনুষঙ্গ ভাওয়াইয়া। আর আবহমান বাংলার এ
চিলমারী বন্দর ঘুরে: ‘ও কি গাড়িয়াল ভাই, কত রব আমি পন্থের দিকে চাইয়া রে.../ যেদিন গাড়িয়াল উজান যায়/ নারীর মন মোর ছুইরা রয় রে.../ ও কি গাড়িয়াল
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন