হাড় হলো শরীরের ভিত। আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে হলে হাড় সুস্থ রাখতে হবে। এছাড়া হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে ব্যথা থেকে শুরু করে হাড়

সব সময় বলা হয় পোশাক পরা-খাবার খাওয়া এসব সবাই নিজের পছন্দমতোই করে থাকে। স্থান, আবহাওয়া, আর্থিক অবস্থার ওপরও নির্ভর করে।  পোশাক দেখে

সুন্দর হাসি আর মুখের সুস্থতার জন্য চাই ঝকঝকে উজ্জ্বল দাঁত। কিন্তু আমাদের অনেকের দাঁতেই হলদেটে দাগ থাকে অনেক চেষ্টায়ও যা দূর হয় না।

চুলের ভলিউম বাড়াতে অনেকেই চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে নেন। এতে ক্ষণিকের জন্য চুলের ভলিউম বাড়লেও হিতে বিপরীতটাই বেশি হয়। কারণ চিরুনি দিয়ে

শরীরের যত্ন নিতে অনেকেই ডিটক্স ওয়াটার বা ড্রিংক্স পান করেন। এতে শরীরের মধ্যে জমে থাকা সব বিষাক্ত পদার্থ দূর করে দেয়। এই কারণে

বর্ষা মানেই বৃষ্টির দাপট। সেই দাপটে নগরজীবন ব্যাহত হয়, দেখা দেয় গৃহস্থালি সমস্যাও। কখনো শুকনো, কখনো ভেজা আবহাওয়ায় ঘরের দেয়াল ঠিক

গরমে বাঙালির বাড়িতেই পাট শাক খাওয়া হয়। প্রচলিত আছে, এই শাক খেলে পেট ঠান্ডা হয়। কিন্তু সেটিই কি সব? নাকি, পাট শাকের আরও নানা ধরনের

সকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির সামনের বাগানে হাঁটাহাটি করতে মন্দ লাগে না। আবার মনের মানুষের হাত ধরে গড়ের মাঠে হাঁটার অভিজ্ঞতাও বেশ

কম বয়সে পাকা চুলের সমস্যা এখন অনেকেরই। আধুনিক জীবনযাত্রায় অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে অল্প বয়সেই চুলে পাক ধরার প্রবণতা লক্ষ্য করা

লেবুর উপকারিতার কথা কারও অজানা নয়। লেবুর নানা গুণের জন্য প্রতিদিনের খাওয়ার পাতে একটুকরো লেবু রাখা আবশ্যক। লেবুতে ভিটামিন ‘সি

উচ্চ রক্তচাপ অনেক সময়ই নিঃশব্দে বিপদ ডেকে আনে। কম বয়সীদের মধ্যেও ইদানীং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যাচ্ছে। অনেক সময়ই হার্ট

বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের মার্কেটে যেতে হয়। কিন্তু গিয়ে যদি দেখা যায় মার্কেট বন্ধ তাহলে মেজাজটাই খারাপ হয়ে যায়। তাই যে মার্কেটে

প্রতি দিনই কি শরীরটা বড্ড ক্লান্ত লাগে? ঘুম থেকে উঠতেই ইচ্ছা করে না? এমন হওয়ার কিন্তু নানা কারণ থাকে। যেমন শারীরিক সমস্যা, পর্যাপ্ত

খেতে বসে গলায় মাছের কাঁটা ফোটেনি এমন ব্যক্তি বোধহয় খুঁজে পাওয়া মুশকিল। অনেকে এখনো আছেন মাছের কাঁটা ঠিকমতো বেছে খেতে পারেন না। খেতে

বয়স যখন ৪০ ছাড়িয়ে যায়, জীবনের অনেক রং কমতে শুরু করে। ত্বকের মসৃণতা হারাতে থাকে, ছাপ পড়ে বয়সের। এই অবস্থায় নিজের সামান্য যত্ন নিলেই

বিয়ের জন্য নারী-পুরুষের বয়সের ব্যবধানকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। অনেকের ক্ষেত্রে দুই বছরের ব্যবধানে সম্পর্ক মধুর হয়। আবার

প্রতিদিন সময়মত অফিসে যেতে দেরি হয় আপনার? কাজগুলোও গুছিয়ে করতে পারেন না? দুই-এক দিন অফিসে যেতে দেরি হলে সমস্যা নেই। তবে রোজ এমন হলে

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের চোখে ও মুখে তার ছাপ পড়ে। অনেকে মুখে বেশ যত্ন নেন কিন্তু গলায় নেন না। বয়স বাড়লে আমাদের ত্বকের ইলাস্টিক

কিডনির বা অন্য অঙ্গের কোনো রোগের কারণে কিডনি আক্রান্ত হয়ে ধীরে ধীরে যদি দুটো কিডনির কার্যকারিতাই নষ্ট করে দিতে থাকে—তখন তাকে

ঢাকা: নানা প্রয়োজনে ঢাকার বাসিন্দারা দোকানপাট ও মার্কেট যান। কিন্তু গিয়ে যদি দেখতে পান বন্ধ, তাহলে প্রয়োজনীয় কাজ আর করা হয় না।