লাইফস্টাইল
শ্বেতা প্রতিদিন সকালে বাড়ি থেকে তৈরি হয়ে অফিসে যাওয়ার সময় লিফটে উঠেই প্রথমে দেখে নেয়, সাজটা ঠিক আছে কিনা, ড্রেসটা মানিয়েছে তো, এরপর
সারাদিনের কর্মব্যস্ততার পর সবাই এমন একটি ঘর চায়, যেখানে দুদণ্ড শান্তি মিলবে, ঘুমানো যাবে নির্বিঘ্নে। যে ঘরটি শুধুই নিজের পছন্দ আর
আমাদের প্রতিদিন জরুরি প্রয়োজনে কোথাও না কোথাও যেতে হয়। আসুন জেনে নেই রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট ও মার্কেট বুধবার বন্ধ থাকবে।
শিরোনাম পড়ে চমকে গেলেন? রোগারা ভাবছেন সামনে শীত আসছে, এবার বুঝি মোটা হয়েই যাবেন। আর মোটারা হতাশ হলেন! ভাবছেন কীভাবে? কিন্তু ঘটনা
শিশুর ত্বক অনেক বেশি নরম, সংবেদনশীল। শীতের শুষ্কতায় সেই ত্বক হারায় স্নিগ্ধতা ও পুষ্টি। একেতো শীতের বাতাস শিরশিরে ঠাণ্ডা, তার ওপর
বাড়িতে টক দই আমরা কমবেশি সবাই বানাতে পারি। কিন্তু মিষ্টি দই নিয়েই যত সমস্যা। দোকান থেকে কেনা দই তো সব সময়েই খান। বাড়িতেও বানিয়ে
‘মাত্র চব্বিশ ঘণ্টায় কেন এক দিন হয় ত্রিশ ঘণ্টা কিংবা আটচল্লিশ ঘণ্টায় একদিন হতে পারে না’ আমাদের সবার খুব সাধারণ প্রশ্ন এটি।
ঢাকা: রাজধানী ঢাকায় নানা কারণে নির্দিষ্ট এলাকার দোকানপাট ও বেশ কিছু মার্কেট প্রতিদিন বন্ধ রাখা হয়। তাই কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা
কথায় আছে, ‘অ্যান অ্যাপেল আ ডে কিপস ডিজিজ অ্যাওয়ে’। আর এই বাক্যকে একদম ফুল মার্কস দিচ্ছেন পৃথিবীর প্রথম সারির সব চিকিৎসক ও
আমাদের ত্বকে মুখ, পিঠ, হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঁচিল হয়ে থাকে। হঠাৎ ত্বকের ওপর মাংসের যে সামান্য টুকরো দেখা যায় তাই-ই হলো আঁচিল।
নতুন বছরের শুরুতে আমরা নিজের সঙ্গেই অনেক ধরনের কমিটমেন্ট করি। যেমন ভালো কাজ করার, ওজন কমানো বা কোনো কিছু অর্জনের। এই অনেক কিছুর
ঢাকা: সোমবার ছুটির দিন না হলেও রাজধানীর বেশ কয়েকটি এলাকার মার্কেট ও দোকানপাটের কর্মীদের সাপ্তাহিক ছুটি। এ কারণে সেসব মার্কেট-দোকান
বাঙালির মিষ্টির প্রতি প্রেম চিরকালীন। কিন্তু মোটা হওয়ার ভয়ে বর্তমানে অনেকেই মিষ্টি খাওয়া এড়িয়ে চলছেন। এছাড়া ডায়াবেটিসে আক্রান্ত
ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে চিনি দিয়ে দুধ চা কিংবা কফি খাওয়ার অভ্যাস ছেড়েছেন অনেকেই। তবে অফিসে গিয়ে ঘন ঘন চায়ে চুমুক না দিলে মাথা কাজ করে
পরিপূর্ণ ঘুম না হলে সারাদিন কাটতে পারে অলসভাবে। ক্ষণে ক্ষণে হারিয়ে যেতে থাকে নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ। কমে আসে কর্মক্ষমতা। প্রতিনিয়ত
শীতের এই সময়টাতে প্রায়ই আমাদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতে হচ্ছে। প্রতিদিন পার্লারে গিয়ে হয়ত তৈরি হতে পারি না। কিন্তু চাইলে ঘরের সাজেই
চলেই এলো নতুন বছর। দিনের সূর্য ঢলে পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই নানা জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে ইংরেজি নতুন বছর ২০২৪ সালকে স্বাগত জানানো
শীতের ঠাণ্ডা আবহাওয়া চারিদিকে। নতুন বছরে এসে শীতের তীব্রতা অনেকটা কমলেও আরও শৈত্যপ্রবাহ অপেক্ষা করছে। শীতের কষ্ট আর ঠাণ্ডাজনিত
আজকের নতুন রাঁধুনীরা কেক-পিজা খুব সহজেই তৈরি করেন। তবে শাক-সবজিতে প্রায়ই বুঝে উঠতে পারেন না, কীভাবে সব থেকে মজা করে রান্না করা যায়।
প্রথমেই আমাদের সকালের সময়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব তৈরি করতে হবে। বলুন তো কত দিন ভোরে ঘুম থেকে ওঠা হয় না? সফল এবং সুস্থ জীবনধারা চাবিকাঠি হতে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন