মুক্তমত
প্রথমেই একটা পরিপূর্ণ পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থা কল্পনা করি: একটি শিশু জন্ম নিল, শুরুতেই নিঃশ্বাসের সাথে অক্সিজেন নেওয়ার জন্য তাকে
শুরুতে কুচক্রীদের সামরিক অভ্যুত্থান ব্যর্থ করে দেওয়ায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে অভিনন্দন। এক্সক্লুসিভ রিপোর্টটি সাহস করে সবার আগে
গত কয়েকদিনের কিছু সংবাদ পড়ে সারা বিশ্বের দুর্বৃত্তদের একটা কমন চরিত্র চোখে পড়েছে। কিছুদিন আগে মৃত তালেবান সেনাদের গায়ে কাপুরুষের
সীমান্তে হাবিবুর রহমানের নির্যাতিত হওয়ার ভিডিওটি প্রযুক্তির বদৌলতে আমরা কম বেশি সবাই দেখেছি। আসলে কি বলবো? এক কথায় আমি
অতি সম্প্রতি ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা মুর্শিদাবাদের মৌশরদীতে ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ বাংলাদেশের সাধারণ এক নীরিহ
সীমান্তে বিএসএফ’র নিষ্ঠুরতার যে ভিডিও চিত্রটি এনডিটিভির কল্যাণে আমরা দেখলাম তা দেখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আর তার
ভূগোল খুব কঠিন কোনো বিষয় নয়। অংক, পদার্থবিদ্যা, পারমাণুবিজ্ঞান এমনকি সাহিত্যের মত জটিল কিছু নয়। সোজাসাপটা হিসাব। অমুক দেশের তুমক
কার্যকর ব্যবস্হাপনা ও ব্যবস্হা নিশ্চিত ক’রার পূর্বশর্ত হিসেবে আলোচনায় আসে চেইন অব কমান্ড, অ্যাকাউন্টিবিলিটি । চেইন অব কমান্ড
বাংলাদেশের ছাত্র সংগঠনগুলো এখন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আন্দোলন করছে। এবং তাও করছে বর্তমান সরকারের অঙ্গ সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের
প্রথম আলো নিয়মিতভাবেই তাদের অনলাইন পত্রিকার মাধ্যমে পাঠকের জনমত যাচাই করে। আর সে যাচাইয়ের ফলাফল তারা পরেরদিন পত্রিকায় মাধ্যমে
বাংলানিউজে ‘বাংলাদেশ ইজ অন দ্য বর্ডার অব পাকিস্তান’ শিরোনামে কল্লোল কর্মকারের লেখার প্রতিক্রিয়ায় কলকাতা থেকে ‘গান্ধিজিকে
মঙ্গলবার বাংলানিউজে আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে নিয়ে নিউজরুম এডিটর কল্লোল কর্মকারের লেখাটি পড়লাম। আমি
বিড়াল কখনোই এক থাবায় ইঁদুর মারেনা। বারবারের থাবায় ইঁদুরের মৃত্যুটা উপভোগ করা বিড়ালের স্বভাব। বিড়াল ইঁদুরের জীবন-মৃত্যু খেলা
আয়কর ফাঁকি মামলায় জামিন নিয়ে বেরিয়ে সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের বক্তব্যে চোখ আটকালো। ওখানে তিনি বলেছেন, বিএনপি
সিডনি থেকে: আমাদের দেশের মতো রাজনীতিপ্রবণ দেশের উপমা দুনিয়ায় খুব কম। কিছু হলেই টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত নড়ে ওঠে। যারা এ জাতীয়
জাহাঙ্গীরনগরে সম্প্রতি ছাত্রলীগের সন্ত্রাসে নিহত ছাত্র জুবায়েরকে নিয়ে কিছু লিখব না। এ ঘটনা নিয়ে ইতিমধ্যে অনেক লেখা হয়েছে এবং আশা
সেই অনেক বছর আগে। ঢাকা থেকে আরিচা হয়ে গোপালগঞ্জে বাসে চেপে যাচ্ছি। ঢাকা এসেছিলাম বেড়াতে। মফস্বল শহরে বড় হওয়া আমার মতো কিশোরদের কাছে
আমার ডেক্সটপ পিকচার হিসাবে গত কিছুদিন ধরে জুবায়েরের ছবিটা রাখা। কম্পিউটার খুললেই প্রথম নিহত যুবককে দেখি। গা কাঁপে! মনে এক ধরনের
দীনেশ আমার বন্ধু ছিলো, এ দাবি আমি করতে পারি না। বন্ধুর প্রতি অনেক দায় থাকে। কোনও দায় আমি মেটাতে পারিনি। পারবো না। খুব নিকটজন মরে গেলে
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও নিশ্চিতকরণে অপরাধ ও অপরাধীদের বিচারের বা আইনের মুখোমুখি জরুরি ও অনিবার্য। অপরাধী যখন জানে-বোঝে অন্যায় করে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন