ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

পর্যটন

মেঘলা সৌন্দর্যে পাহাড়ি সংস্কৃতি

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র (বান্দরবান) থেকে: পাহাড়ের কোল ঘেঁষে দেখতে পুরোপুরি পাহাড়ি পল্লীর মতো। মারমা ও ত্রিপুরাদের বাড়ির আদলে। তবে,

আকাশছোঁয়া পাহাড়ি পথে রুমা

বগালেক, বান্দরবান থেকে: পাহাড়ি পথে চলতে হলে চান্দের গাড়িই ভরসা। পাহাড়ের সরু-উঁচু নিচু পথে চান্দের গাড়ির কোনো বিকল্প নেই। আমরাও

মুরংদের তুলার কম্বল, টেকে ২শ’ বছর 

বগালেক, বান্দরবান থেকে: পৌনে ১ ফুটের মতো লম্বা আর কয়েক সুতো পুরু তুলার খণ্ড। এই খণ্ড থেকে তুলাকে সুতোর মতো টেনে উল্টো লাটিমের মতো

বান্দরবানে নতুন গন্তব্য বনপ্রপাত!

বনপ্রপাত (বান্দরবান) ঘুরে: নীলাচল, মেঘলা, নীলগিরি, চিম্বুক পাহাড়, শৈলপ্রপাতসহ বান্দরবানের অপূর্ব সব পর্যটন স্পটের আড়ালে হারিয়ে

সবচেয়ে উঁচু রাস্তায় হাতের মুঠোয় প্রাণ

আলীকদম (বান্দরবান) থেকে: আকাশে উঠতে শুরু করলো চাঁদের গাড়ি। এতো খাড়া ঢালে গোঁ গোঁ আওয়াজে যেনো বিগড়ে যেতে চাইছে ফোর হুইলারের শক্তিশালী

রাস্তা হলে দেশি পর্যটকই জায়গা পাবে না বগালেকে

বগালেক থেকে: গল্পটা একটু আগে থেকেই বলি। বান্দরবান শহর থেকে রুমাবাজারের দূরত্ব ৪৫ কিলোমিটার। রাস্তা বড়জোর দুই ঘণ্টার। কিন্তু ওয়াই

নিরবধি বয়ে চলা 'শৈল প্রপাত'

বান্দরবান থেকে: কূল কূল শব্দে বয়ে চলা জলের স্বচ্ছ ও শীতল ধারা ঠিক কতকাল এমনি করে নিজেকে সপে দিচ্ছে তার খোঁজ রাখে না কেউ। কতকালের

পাহাড়ের ময়না যাচ্ছে পর্যটকের খাঁচায়

বগালেক, বান্দরবান থেকে: বান্দরবান সদর থেকে ছেড়ে আমাদের গাড়ি ওয়াই জংশনে এসে থামলো বেলা সাড়ে ১১টার দিকে। এখান থেকেই ইংরেজি অক্ষর

চুম্বকের মতো পযর্টক টানবে চিম্বুক

চিম্বুক পাহাড় (বান্দরবান) ঘুরে: সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ঠিক কতটুকু উঁচু হলে কঠিন শিলাস্তুপকে পাহাড় বলা চলে, তা নিয়ে নানা বিতর্ক থাকতে পারে।

পায়ের নিচে ছবির মতো বলি পাড়া

আলীকদম (বান্দরবান) থেকে: টান পড়েছে শৈলপ্রপাতের পানিতে। শরৎ শেষে হেমন্ত শুরু হয়েছে দিন চারেক হলো। শৈল প্রপাতে তাই বর্ষায় পাওয়া যৌবন

থানচি সেতুতে নৈসর্গিক রূপে মুগ্ধ পর্যটক

থানচি (বান্দরবান) থেকে: বিশাল পাহাড়ের বুক চিরে খরস্রোতা সাঙ্গু বয়ে চলছে। সারি সারি নৌকা বাঁধা বাজারের ঘাটে। যেগুলো যাত্রী ও পণ্য

সাঙ্গুর বাঁকে 'ডিম’ পাহাড়ে, বিকেলেই সূর্য ডুবে!

থানচি, বান্দরবান থেকে: পড়ন্ত বিকেলে পাহাড়ের কোলে ঢলে পড়ছে সূর্য। হেমন্তের মেঘে ঢাকা আকাশ থেকে সূর্যরশ্মির বিচ্ছুরণ সুউচ্চ সবুজে

কেন যাবেন মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রে

মেঘলা পর্যটন কেন্দ্র (বান্দরবান) ঘুরে: টিলার গা বেয়ে এঁকেবেঁকে তেল চিকচিকে একটি সড়ক পৌঁছে গেছে মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্সে। শহর থেকে এর

রবীন্দ্রনাথ-নজরুল, সুকান্ত-লালনকে দেখা যাবে প্রান্তিক লেকে

প্রান্তিক লেক (বান্দরবান) ঘুরে: শুরুতেই তাল, তমাল অরণ্য এবং  শাল-পিয়ালের বন। কয়েক কদম এগুতেই মহুয়া বন। দূর থেকেই দেখা যাবে রাঙা

থানচিতে সম্প্রীতির মেলবন্দন 

থানচি (বান্দরবান) ঘুরে: বিকেল থেকেই পাহাড়ের কোলে বাসিন্দারা আসতে শুরু করেছেন অনুষ্ঠানস্থলে। কেউ এসেছেন ঐতিহ্যবাহী লুঙ্গি ফতোয়া

নীলাচলে পায়ের নিচে মেঘবালিকা

নীলাচল (বান্দারবন) থেকে: পাহাড়ের সঙ্গে মেঘের মিতালী!তাই বুঝি কিছুক্ষণ পর পর পেজা তুলার মতো মেঘ উড়ে এসে পাহাড়কে জাপটে ধরছে। অটল অবিচল

তিন ঘণ্টা নৌ বিহার ৭০ টাকায়!

জুরাছড়ি (রাঙামাটি) থেকে: নৌকা ঘাটে বিশাল বিশাল পাহাড় আপনাকে স্বাগত জানাবে। এরপর মনে হবে ঠিক যেনো মানববন্ধনের মতো সারি বেঁধে দাঁড়িয়ে

নীলাচলে ভোরের আলোয় মেঘের ‘কাঞ্চনজঙ্ঘা’ 

নীলাচল, বান্দরবান থেকে: পাহাড়ে ঝুলে থাকা কটেজের ঝুলবারান্দায় যেতেই গা ছুঁয়ে দিলো হিমঠাণ্ডা হাওয়া। তখন রাত সাড়ে ১২টা। মেঘেরা যে

হাজারছড়া ঝরনায় তিন ‘বিস্ময়বালক’

হাজারছড়া ঝরনা (রাঙ্গামাটি) ঘুরে: চাকমা রাজার বাড়ির খোঁজে রাঙ্গামাটি শহর থেকে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে কাউখালী বাজার পযর্ন্ত ঢুঁ

দ্য ওয়াটার ল্যান্ড অব রাঙামাটি

বরকল, রাঙামাটি ঘুরে এসে: এখানে দিগন্ত পর্যন্ত দৃষ্টি মেললে দেখা যায়, শুধু পানি আর পানি। মাঝে-মধ্যে কোথাও কোথাও পাহাড়, কোথাও ছোট টিলা

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন