পর্যটন
সিলেট থেকে: ‘তিন পাগলে হৈল মেলা নদে এসে তোরা কেউ যাসনে ও পাগলের কাছে। ………………………………….. পাগলের সঙ্গে যাবি
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার): ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল জুড়ে প্রতিটি শস্যদানার ভেতর যে কিংবদন্তীতূল্য আহ্বান সুপ্ত হয়ে রয়েছে তা-ই খনার
কাছাড়িয়া হাওর (সুনামগঞ্জ) থেকে: চারদিকে থই থই পানি, মাঝে মাঝে ছোট্ট ছোট্ট গ্রাম। হরেক রকম গাছ-গাছালিতে ভরা পানিবেষ্টিত একটি
আদিত্যপুর (বালাগঞ্জ) স্মৃতিসৌধ ঘুরে: ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে আউশকান্দি-নবীগঞ্জ গোলচত্বর পেরিয়ে বেশ খানিকটা আসার পর তাজপুর বাজার।
কাছাড়িয়া হাওর (সুনামগঞ্জ) থেকে: গরুর দলটির আগে-পিছে কাউকে দেখা গেলো না। কিন্তু দলটি স্কাউট সদস্যদের মতো সুশৃঙ্খলভাবে গজারিয়া নদীতে
চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) থেকে: রাত থেকেই আকাশ গলে বৃষ্টি নামছে। খোয়াইয়ের জলে খুব একটা পরিবর্তন নেই তাতে। বেইলি ব্রিজের অনেক নিচে অলস
কাছাড়িয়া হাওর, সুনামগঞ্জ থেকে: সুনামগঞ্জ শহর থেকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার দূরত্ব ১৬ কিলোমিটার। সুরমা ব্রিজ পেরিয়ে উত্তরে এগিয়ে
ফ্রুটস ভ্যালি থেকে ফিরে: হবিগঞ্জ গ্যাস ফিল্ডের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিজেদের একান্ত প্রয়াসে গড়ে তুলেছেন এক অনন্য ফলের বাগান।
হবিগঞ্জ থেকে: দূর থেকে দেখলে মনে হতে পারে এটি কোনো কার পার্কিং এরিয়া। সারি সারি বিভিন্ন ধরনের যানবাহন। কোনোটা মালবাহী কোনোটা বা
লাউয়াছড়া, শ্রীমঙ্গল থেকে: প্রথমে দেখে দুঃখ লাগলো বটে। বনের মায়া এখানে এসে হয়েছে খাঁচার মায়া। মায়াবি চোখে খাঁচার ফাঁক গলে তাকিয়ে
লাউয়াছড়া (শ্রীমঙ্গল) থেকে: বন বিভাগের বাংলো থেকে বাইরে নামতেই বেজিটার সঙ্গে চোখাচোখি। ঘাসবন থেকে সবে বেরিয়েছে। পলক ফেলার আগেই
সিলেট থেকে: প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ২০১৮ সালের মধ্যে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক চারলেন হতে হবে। আর তাই চারলেনের অপেক্ষায় সিলেট
শায়েস্তাগঞ্জ রেলস্টেশন ঘুরে: উত্তর-পূর্বাঞ্চলের রেল যোগাযোগের অন্যতম প্রধান রেলওয়ে জংশন শায়েস্তাগঞ্জ। এখান থেকে প্রতিদিন দেশের
লাউয়াছড়া থেকে: সাত রঙের চা তৈরি করে তাক লাগিয়েছেন আগেই। সেটা একযুগ আগের কথা। বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে তার এ বিশেষ উদ্ভাবন। লাউয়াছড়া এলে
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) থেকে: দ্রুত বদলে যাচ্ছে শ্রীমঙ্গলের দৃশ্যপট। ইংরেজদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলা থেকে শুরু করে বর্তমানের শ্রীমঙ্গল
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান থেকে: সার্কাস ছাড়াও দেশের সব জেলাতেই কম-বেশি বানরের খেলা দেখা যায়। কিন্তু গাছে গাছে বন্য বানরের খেলা- সত্যিই
শ্রীমঙ্গলের লাউয়াছড়া থেকে: মুন্নি পুরোপুরি একা হয়ে পড়েছে। সঙ্গীহীন সে এখন ঘুরে বেড়ায় এদিক-ওদিক। তাতে নেই কোনো ভয়-ভীতি। কেবল আছে
লাউয়াছড়া (শ্রীমঙ্গল) থেকে: গতকাল দুপুরে তো এখানেই ছিলো মুন্নী। ছোঁ মেরে ছিনিয়ে নিয়েছিলো বাবা-মার সঙ্গে হাঁটতে থাকা এক শিশুর হাতের
হবিগঞ্জ থেকে: সাতছড়ি জাতীয় উদ্যানের ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে বিশাল ছড়া। এক সময় পাহাড়ি ঝরনার পানি গড়াতো এই ছড়া দিয়ে। এই ছড়ার পানিতে রুই,
হবিগঞ্জ থেকে: ঠিক একবছর পর আবারও রেমা-কালেঙ্গার উঠানে। ঢুকতেই হাতের ডানে সেই একই ছড়ানো শিউলির অভ্যর্থনা। একই পথ, একই ঘাট, এরপরও
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন