ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

কর্পোরেট কর্নার

আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে বিনামূল্যে এসএমএস পাঠানোর সুবিধা দেবে জিপি

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০৪৯ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০২৩
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে বিনামূল্যে এসএমএস পাঠানোর সুবিধা দেবে জিপি

ঢাকা: সামাজিক কল্যাণ ও দাতব্য কার্যাবলী সম্প্রসারিত করতে জনকল্যাণ সংস্থা আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামকে সহায়তা করবে গ্রামীণফোন।

শনিবার (১৭ জুন) রাজধানীর জিপি হাউসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে চুক্তিবদ্ধ হয় এই দুই প্রতিষ্ঠান।

এ চুক্তির আওতায় নিজেদের দাতব্য কার্যাবলী প্রচারে ২০ লাখ এসএমএস বিনামূল্যে পাঠাতে পারবে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের চিফ করপোরেট এ্যাফেয়ার্স অফিসার (সিসিএও) হ্যান্স মার্টিন হেনরিক্সন ও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নির্বাহী পরিচালক মো. মাহফুজুর রহমান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এই এসএমএস ব্যবহারের মাধ্যমে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমে সবাইকে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানাবে এবং সার্বিক সচেতনতা গঠনের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির মহৎ উদ্দেশ্যের সঙ্গে সম্ভাব্য দাতাদের একাত্ম সৃষ্টির প্রচেষ্টা চালাবে।

উল্লেখ্য, গ্রামীণফোন ইতোপূর্বে ২০২১ সালে সংস্থাটিকে বিনামূল্যে ২০ লাখ এসএমএস পাঠানোর সুবিধা দিয়ে ছিল, যা প্রতিষ্ঠানটি তাদের কল্যাণকর সামাজিক কার্যক্রম প্রসঙ্গে প্রচার ও জনসংযোগে সম্পূর্ণরূপে ব্যবহার করে। এছাড়াও, ২০১৪ সালে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের অ্যাম্বুলেন্স ও ফ্রিজিং গাড়ির জন্য গ্রামীণফোন ভেহিকেল ট্র্যাকিং সিস্টেম (ভিটিএস) সুবিধা প্রদান করে, যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির যানবাহন ব্যবস্থাপনা আরও সহজ ও কার্যকরী হয়ে ওঠে।

এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে বিভিন্ন মানবিক কার্যক্রম পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দুর্দশা লাঘব করে এবং নাগরিকদের মধ্যে সহানুভূতি ও দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলে সমাজের ইতিবাচক রূপান্তরে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। একই উদ্দেশ্যে অনুপ্রাণিত হয়ে সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন বিভিন্ন প্রচারাভিযান এবং সেবার মাধ্যমে সমাজে অন্তর্ভুক্তিমূলক আচরণ উৎসাহিত করে চলেছে। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সঙ্গে এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে সমাজের উন্নয়নে দায়িত্বশীল অবস্থান আবারও প্রমাণ করল গ্রামীণফোন। সমাজে সহানুভূতি গঠনের মাধ্যমে প্রত্যেকের নিজ নিজ প্রয়োজনীয়তা ও সুযোগ লাভের ক্ষেত্র তৈরির মধ্য দিয়ে এই পার্টনারশিপের সাফল্য প্রত্যাশা করা যাচ্ছে।

বাংলাদেশ সময়: ২০৪৮ ঘণ্টা, জুন ১৮, ২০২৩
এমআইএইচ/এসআইএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।