নির্ধারিত সীমানা পার হয়ে গেলে যে নো বল হবে তার সিদ্ধান্ত এখন থেকে টিভি আম্পায়ার নেবেন। জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ক্রিকইনফোকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আইসিসি’র জেনারেল ম্যানেজার (ক্রিকেট অপোরেশনস) জিওফ অ্যালারডাইস বলেন, ‘২০১৬ সালে যে পদ্ধতি আনা হয়েছিল তা আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি আমরা।
এর আগে, ২০১৬ সালে ইংল্যান্ড বনাম পাকিস্তানের মধ্যকার একটি একদিনের ম্যাচে পরীক্ষামূলকভাবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু সে সময়ে তা খুব বেশি কার্যকর হয়নি।
এক পরিসংখ্যান থেকে জানা গেছে, ‘২০১৮ সালে শুধুমাত্র ছেলেদের একদিনের ও টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেই ৮৪ হাজারের বেশি বল করা হয়েছে। এত বিশাল সংখ্যক ডেলিভারি নজরে রাখা খুবই কঠিন মনে হয়েছে আইসিসির কাছে। তাই আপাতত পরীক্ষামূলকভাবেই এই বছর কিছু কিছু ম্যাচে এই পদ্ধতি ব্যবহারের কথা ভাবছে আইসিসি। ’
আইসিসি যদি এই পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার করে সফলতার দেখা পায়, তবে স্থায়ীভাবে পায়ের নো বল ঘোষণার জন্য টিভি আম্পায়ারকেই মূল দায়িত্ব দেয়া হবে। ক্রিকেটকে আরও নির্ভুল ও নিখুঁত করে তোলার চেষ্টা থেকেই এমন পরিকল্পনা নিয়েছে আইসিসি।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৮ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৯
এমকেএম