ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুয়েটের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট  | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮১২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৪
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুয়েটের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি

চট্টগ্রাম: পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন ফরিদপুর নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) সঙ্গে যৌথ গবেষণা সংক্রান্ত একটি দ্বিপাক্ষিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।  

সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সিন্ডিকেট কক্ষে চুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলমের উপস্থিতিতে সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

এতে চুয়েটের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির এবং নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের পক্ষে মহাপরিচালক এসএম আবু হোরায়রা স্বাক্ষর করেন। সাক্ষী হিসেবে চুয়েটের পক্ষে পুরকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. আয়শা আখতার ও পানিসম্পদ কৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. জিএম সাদিকুল ইসলাম এবং নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের পক্ষে হাইড্রলিক রিসার্চ পরিদপ্তরের পরিচালক পিন্টু কানুনগো ও জিওটেকনিক্যাল রিসার্চ পরিদপ্তরের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) উমা সাহা স্বাক্ষর করেন।

উপস্থিত ছিলেন চুয়েটের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সুদীপ কুমার পাল, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. এএইচ রাশেদুল হোসেন, স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশিদুল হাসান, গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক এবং নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. ফাতেমা রোকশানা, ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান, মো. সাহাবুদ্দীন ও উপ-পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আবুল এহছান মিঞা।

চুক্তির আওতায় আগামী পাঁচ বছর চুয়েটের সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদভুক্ত বিভাগগুলো ও ইনস্টিটিউট অব রিভার, হারবার অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স এবং নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের যৌথ গবেষণা প্রকল্প গ্রহণ, যৌথ গবেষণাগার ব্যবহার, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার-সিম্পোজিয়াম আয়োজন, বিভিন্ন শর্টকোর্স চালু করা, শিক্ষার্থীদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট প্রভৃতি সুবিধা লাভ করবে। পরে দেশের একমাত্র নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের সামগ্রিক কর্মকাণ্ড ও গবেষণার ক্ষেত্র নিয়ে একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান।

বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৪
এআর/পিডি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।