চট্টগ্রাম: বিগত নির্বাচনগুলোতে রাজনৈতিক বিবেচনায় স্থাপন হওয়া ভোটকেন্দ্র পরিবর্তনের দাবি করেছে স্থানীয় ভোটাররা।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) চট্টগ্রাম নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে হয় হওয়া এক শুনানিতে এ দাবি করেন তারা।
এদিন, চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) আসনের ৪টি চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনের ২টি , চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ) আসনের ৯টি, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনের ৫টি , চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া) আসনের ৬টি , চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনের ১০টি, চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) আসনের ৩টি, চট্টগ্রাম-১০ (খুলশী-পাহাড়তলী–হালিশহর) আসনের ৩টি, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের ১৮টি, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনের ৭টি , চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ) আসনের ৩টি, চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের ৩টি এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনের ৪টি আপত্তি নিষ্পত্তি করা হয়। এছাড়া চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী) আসন ও চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) আসনের ১টি করে আপত্তি নিষ্পত্তি করা হয়। তবে চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে একটিও আপত্তি আসেনি।
শুনানিতে ভোট কেন্দ্রের পক্ষে ও বিপক্ষে বিভিন্ন যুক্তি তুলে ধরেন স্থানীয়রা। পরে তা আমলে নিয়ে ও সরেজমিন পরিদর্শন শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা বশির আহমদ।
এ সময় বশির আহমদ বলেন, কারো ব্যক্তিগত ইচ্ছেয় ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা হবে না। ভোটকেন্দ্র স্থাপনের যে সব মানদণ্ড কমিশন থেকে ঠিক করে দেওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী হবে। কোনো ভোটকেন্দ্র যদি রাজনৈতিক বিবেচনায় হয়ে থাকে তা সরিয়ে ভোটার সংখ্যা বিবেচনায় নিয়ে সুবিধাজনক স্থানে স্থাপন করা হবে।
এমআর/পিডি/টিসি