চট্টগ্রাম: মিথ্যা ঘোষণা, বেপজার আইপি জালিয়াতির মাধ্যমে ৫টি মদের চালান আমদানি ও খালাসে জড়িতদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিতে শক্তিশালী টাস্কফোর্স গঠনের প্রস্তাব দিয়েছেন কাস্টম হাউস চট্টগ্রামের কমিশনার মো. ফখরুল আলম।
মিথ্যা ঘোষণায় ৫ কনটেইনার মদ আমদানির সুষ্ঠু তদন্তের জন্য কাস্টমস কমিশনার সোমবার (০১ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো চিঠিতে এ প্রস্তাব দেন।
চিঠিতে তিনি বলেন, আলোচ্য মদের চালানগুলো মিথ্যা ঘোষণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে আমদানি ও খালাসের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন ও কঠোর শাস্তি প্রদান নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড থেকে অথবা যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে কাস্টমস, সিআইডি, পিবিআই, র্যাব, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং দুদকের প্রতিনিধির সমন্বয়ে টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে।
অতীতেও বিভিন্ন সময়ে আমদানিকারক ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কর্তৃক দলিলাদি জাল কিংবা কর্মকর্তা/কর্মচারীর সিল-স্বাক্ষর জাল করার মাধ্যমে পণ্যচালান খালাস করার ঘটনা উদঘাটিত হয়েছে।
কাস্টম হাউস চট্টগ্রামে পৃথক একটি এন্টি মানি লন্ডারিং শাখা রয়েছে। এই শাখা থেকে মানি লন্ডারিং ঘটার আলামত রয়েছে এ জাতীয় সব মামলার অনুসন্ধান, তদন্ত ও মামলা দায়ের করা হয়। আলোচ্য ৫টি চালানের তথ্যসহ নথি মানিলন্ডারিং সংক্রান্ত অনুসন্ধান, তদন্ত ও মামলা দায়েরের জন্য এন্টি মানিলন্ডারিং শাখায় পাঠানো হয়েছে।
>> মিথ্যা ঘোষণায় মদ আমদানির ঘটনায় ৫ মামলা
বাংলাদেশ সময়: ১১১০ ঘণ্টা, আগস্ট ০২, ২০২২
এআর/টিসি