ঢাকা, মঙ্গলবার, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

দিল্লি, কলকাতা, আগরতলা

সানজিদা খাতুনকে বিশ্বভারতীর দেশিকোত্তম সম্মাননা রক্তিম দাশ, ব্যুরো চীফ

রক্তিম দাশ, ব্যুরো চীফ | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২০০৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০১২
সানজিদা খাতুনকে বিশ্বভারতীর দেশিকোত্তম সম্মাননা রক্তিম দাশ, ব্যুরো চীফ

শান্তিনিকেতন : বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী ও ছায়ানটের প্রতিষ্ঠা সানজিদা খাতুনকে বৃহস্পতিবার কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ সম্মাননা দেশিকোত্তম প্রদান করা করা হয়েছে।
 
সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্বভারতীর ঐতিহাসিক আম্রকুঞ্জে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই সম্মিলিতভাবে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করে বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীরা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল এমকে নারায়ণন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট অভিনেতা সৌমিত্র চ্যাটার্জি। ছিলেন বিশ্বভারতীর ভাইস চ্যান্সেলার সুশান্ত দত্তগুপ্ত।

প্রতি ৫ বছর অন্তর এ সম্মাননা প্রদান করা হয়।

২০০৭ সালের জন্য স্বামীনাথন, ২০০৮ সালের জন্য সানজিদা খাতুন, ২০০৯ সালের জন্য গনেশ পাইন, ২০১০ সালের জন্য পন্ডিত যশরাজ ও ২০১১ সালের জন্য দেশিকোত্তম সম্মাননাপ্রাপ্ত আল কাজিকে অনুষ্ঠানে সম্মাননা প্রদান করা হয়।

সানজিদা খাতুনকে প্রথা অনুয়ায়ী চন্দনের টিপ পরিয়ে দেন বিশ্বভারতীর ভাইস চ্যান্সেলার সুশান্ত দত্তগুপ্ত।
এরপর তাকে মালা পরিয়ে সংবর্ধিত করেন রাজ্যপাল এমকে নারায়ণন। তিনি সানজিদার হাতে তুলে দেন ছাতিম পাতা ও দেশিকোত্তমের মানপত্র।

বিশ্বভারতীর প্রাক্তন শিক্ষার্থী সানজিদা খাতুন বলেন, ‘আমি সংগীতভবন থেকে বিএ ও এমএ পাস করেছি। আজ এখান থেকেই এ সম্মাননা পেয়ে খুব ভালো লাগছে। এর থেকে বড় প্রাপ্তি আর কিছুই হতে পারে না। ’

তিনি বলেন, বাংলাদেশবাসীর কাছে এ সম্মাননা প্রাপ্তি হলো দেশের সাংস্কৃতিক স্বাধীনতার স্বীকৃতি।

বাংলাদেশ সময় : ২০০৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০১২
আরডি
সম্পাদনা : অশোকেশ রায়, অ্যাসিসট্যান্ট আউটপুট এডিটর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।