ব্যক্তিগতভাবে আমদানি করলে (প্যাকেজ) শুল্ক ৩ হাজার টাকা দিতে হবে। উভয় ক্ষেত্রে যোগ হবে ৫ শতাংশ ভ্যাট।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে বৈঠকে অর্থ সচিব, বাণিজ্য সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন নির্বাহী পরিচালক, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো, বাজুস প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী বলেন, চলতি মাসেই জাতীয় রাজস্ববোর্ড স্বর্ণ নীতিমালার এস আর ও জারি করবে। স্বর্ণ আমদানিকারক ও ব্যবসায়ীরা স্বর্ণ আমদানি শুল্ক, ভ্যাট, অবৈধ স্বর্ণ বৈধকরণ করার জন্য কর নির্ধারণ করা হবে।
বৈঠক শেষে বাংলাদেশ জুয়েলারি অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি জি কে মালাকার বলেন, স্বর্ণ আমদানি শুল্ক ২ হাজার টাকা, ভ্যাট ৫ শতাংশ আর অবৈধ সোনা ভরি প্রতি বৈধ করণ ট্যাক্স ১ হাজার টাকা।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত অনুসারে, ব্যাগেজ রুলের আওতায় বিদেশ থেকে আসা ভরি প্রতি স্বর্ণ ৩ হাজার টাকা ট্যাক্স। স্বর্ণ মেলায় অবৈধ স্বর্ণ এক হাজার টাকা ট্যাক্স দিয়ে বৈধ করা হবে।
এছাড়াও বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত ৯৬৩ কেজি স্বর্ণ খুব শিগগিরই নিলাম করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। গত ১০ বছরে ব্যাংকের কোনো নিলাম হয়নি। এর আগে এই স্বর্ণ দুইবার নিলাম হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের জমানো স্বর্ণ সবশেষ নিলাম হয়েছিলো ২০০৮ সালের ২৩ জুলাই।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৫৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৮
এসই/আরএ