২০১৮ সালে আলিবাবা ইকোসিস্টেমে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পরে দারাজে যেসব নতুন প্রযুক্তিগত পরিবর্তন এসেছে সে সম্পর্কে বিক্রেতাদের অবগত করাই এ আয়োজনের মূল লক্ষ্য।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় প্রায় ২৫০ বিক্রেতাকে নিয়ে শুরু হওয়া সামিট শেষ হয় নৈশভোজের মধ্য দিয়ে রাত ৮ টায়।
খুলনা ক্লাবে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।
তিনি বলেন, দারাজের এ কার্যক্রম দেখে অনেক কোম্পানি এগিয়ে আসবে বলে আমি আশা করি। মানুষের সেবায় প্রতিনিয়তই পাশে থাকবে দারাজ এটাই আমার প্রত্যাশা। সর্বোপরি, দারাজের সফলতা কামনা করে সবাইকে দারাজের সদস্য হওয়ার আহ্বান জানাই।
এসময় সেলার সামিটে উপস্থিত ছিলেন দারাজ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ম্যানেজিং ডিরেক্টর সৈয়দ মোস্তাহিদল হক, চিফ অপারেটিং অফিসার খন্দকার তাসফিন আলম ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
আলোচনায় উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলো ছিল দারাজে প্রযুক্তির নতুন সংযোজন ও বিক্রেতারা কিভাবে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আরও সহজে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করতে পারবেন।
সৈয়দ মোস্তাহিদল হক বলেন, গত বছর আমরা শুধু ঢাকা আর চট্টগ্রামে সেলার সামিটের আয়োজন করেছিলাম। এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ও দেশের সব বিক্রেতাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে এবারে বিভিন্ন জেলায় সেলার সামিটের আয়োজন করছি। আমরা জানি দারাজ বাংলাদেশ শুধুমাত্র ঢাকাভিত্তিক বিক্রেতাদের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, সারা দেশেই ছড়িয়ে আছে। তাই ভবিষ্যতে আমরা তাদের কথা মাথায় রেখে আরও বড় পদক্ষেপ নেবো। আশা করছি, দারাজের উন্নত ও নতুন প্রযুক্তির ফলে বিক্রেতা, উদ্যোক্তা এবং ক্রেতা সবাই লাভবান হবেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০১৯
এমআরএম/ওএইচ/