বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ফিতা কেটে এর শুভ উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ চা বোর্ডের (বিটিবি) চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর মো. আল মুস্তাইদুর রহমান পিএসসি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিটিআরআইর পরিচালক ড. মোহম্মাদ আলী, প্রকল্প উন্নয়ন ইউনিটের (পিডিইউ) পরিচালক একেএম রফিকুল হক, বিটিআরআইর ‘ক্রপ প্রডাকশন ডিপার্টমেন্ট’ (উদ্ভিদবিজ্ঞান ও কীটকৃষিতত্ত্ব বিভাগ) মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (সিএসও) মো. ইসমাইল হোসেন, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (পিএসও) ড. আব্দুল আজিজ, প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (পিএসও) ড. তৌফিক আহমেদ, জ্যেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা (এসএসও) অসীম কুমার সাহা প্রমুখ।
বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল জাহাঙ্গীর মো. আল মুস্তাইদুর রহমান পিএসসি সাংবাদিকদের বলেন, গ্রিন টি অত্যন্ত উপকারী একটি পানীয়। দিন দিন আমাদের দেশে এর জনপ্রিয় বাড়ছে। প্রায় সাড়ে পাঁচ কোটি টাকা ব্যয়ে আমরা এই গ্রিন টি ফ্যাক্টরি নির্মাণ করেছি। এর প্রসেসিং ইউনিটের মাধ্যমে ঘণ্টায় প্রায় দুশো কেজি সবুজ চা পাতা ফিডিং (প্রক্রিয়াজাত) করা যাবে। সেই হিসেবে দৈনিক ৮ ঘণ্টা সবুজ চা পাতা ফিডিং করা হলে মোট ১৬শ কেজি প্রয়োজন হবে এবং দৈনিক উৎপাদিত গ্রিন টির পরিমাণ দাঁড়াবে প্রায় ৩২০ কেজি। আমাদের চা পাতার মান উন্নত হওয়ায় প্রতি কেজি গ্রিন টির মূল্য ধরা হয়েছে ২ হাজার টাকা।
চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সবুজ পাতার যোগান দেওয়া সম্ভব হলে এই ফ্যাক্টরিতে বছরে প্রায় ৪০ হাজার কেজি গ্রিন টি উৎপাদন করা সম্ভব হবে বলে জানান বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর মো. আল মুস্তাইদুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
বিবিবি/এএ