তারা হলেন নরসিংদীর পারভিন বেগম এবং চট্টগ্রামের সালমা আক্তার ও সামাউন নবী।
পারভিন বেগম থাকেন নরসিংদী সদরের দাসপাড়ায়।
ওয়ালটন থেকে পাওয়া ক্যাশ ভাউচার দিয়ে তিনি ল্যাপটপ, এলইডি টিভি, মোবাইল ফোন, ব্লেন্ডার, টেবিল ফ্যান ও প্রেশার কুকারসহ ১২টি পণ্য কিনেছেন।
চট্টগ্রামের লোহাগড়ার গৃহিণী সালমা আক্তার ওয়ালটনের ফ্রিজ কিনে ২০০% শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন। ২৩ অক্টোবর তার হাতে ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক, এনাম ইলেকট্রনিক্সের স্বত্ত্বাধিকারী মোহাম্মদ এনামসহ ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
সেই ক্যাশ ভাউচার দিয়ে সালমা আক্তার ওয়ালটনের আরও দুটি ফ্রিজ, একটি সিলিং ফ্যান, ভ্যাকুয়াম ফ্লাস্ক, টর্চ লাইট ও এলইডি বাল্ব কিনেছেন। তিনি বলেন, ওয়ালটনের একটি ফ্রিজ কিনে এত কিছু পেয়েছি- ভাবতেই ভালো লাগছে। আমার পরিবার ও আত্মীয়রাও খুব খুশি।
এর আগে চট্টগ্রামের পলিটেকনিকে ওয়ালটনের শোরুম ‘ই-ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ডিপ ফ্রিজ কিনে ২০০% শতাংশ ক্যাশ ভাউচার পান নাসিরাবাদের বাসিন্দা সামাউন নবী। ২২ অক্টোবর নগরীর পিটস্টপ রেস্তোরাঁয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সামাউন নবীর হাতে ওই ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন চিত্রনায়ক সাইমন সাদিক ও ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক এমদাদুল হক সরকার। ওই ক্যাশ ভাউচার দিয়ে সামাউন ওয়ালটনের আরও দুটি ফ্রিজ কিনেছেন।
সামাউন বলেন, ফ্রিজে দ্বিগুণ ক্যাশ ভাউচার দিয়ে ওয়ালটন আমাকে অভিভূত করেছে। ইলেকট্রনিক্স, আইটি কিংবা হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যে আমি সব সময় দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটনে আস্থা রাখি। আমি মনে করি, বাংলাদেশি হিসেবে সবারই দেশে তৈরি পণ্যে আস্থা রাখা উচিত। এতে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি দেশ আরও এগিয়ে যাবে।
জানা গেছে, দেশজুড়ে ওয়ালটনের ১৭ হাজারেরও বেশি শোরুম রয়েছে। সেখানে পাওয়া যাচ্ছে দেড় শতাধিক মডেল ও ডিজাইনের ডিরেক্ট কুল বা ফ্রস্ট, নন-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর এবং ফ্রিজার, দাম ১০ হাজার থেকে ৬৯ হাজার ৯শ’ টাকার মধ্যে। নগদ মূল্যের পাশাপাশি ওয়ালটন পণ্য কিস্তিতে কেনারও সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ঘরে বসে অনলাইনে ইপ্লাজা.ওয়ালটনবিডি.কম (eplaza.waltonbd.com) থেকে ফ্রিজসহ সব ধরনের ওয়ালটন পণ্য কেনা যাচ্ছে। কিস্তি এবং অনলাইনে কেনা ফ্রিজেও ক্যাশ ভাউচার এবং ক্যাশব্যাকের সুযোগ রয়েছে।
এক বছরের রিপ্লেসমেন্ট সুবিধার পাশাপাশি কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি দিচ্ছে ওয়ালটন। দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা দিতে সারা দেশে রয়েছে ৭০টিরও বেশি সার্ভিস পয়েন্ট।
উৎপাদনের পর বাংলাদেশ এক্রিডিয়েশন বোর্ড (বিএবি) অনুমোদিত আন্তর্জাতিক মান যাচাইকারী সংস্থা নাসদাত-ইউটিএইচ ইউনিভার্সাল টেস্টিং ল্যাব থেকে মান নিশ্চিত হয়ে প্রতিটি ওয়ালটন ফ্রিজ বাজারে ছাড়া হয়। এনার্জি এফিশিয়েন্সি রেটিংয়ে ওয়ালটন রেফ্রিজারেটরে রয়েছে বিএসটিআই সনদ। ফ্রিজ উৎপাদন ও রপ্তানিতে ওয়ালটন অর্জন করেছে আইএসও, ওএইচএসএএস, ইএমসি, সিবি, আরওএইচএস, এসএএসও, ইএসএমএ, ইসিএইচএ, জি-মার্ক, ই-মার্ক ইত্যাদি সার্টিফিকেট।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৯
এফএম