মঙ্গলবার (০৭ জানুয়ারি) বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। মঙ্গলবার দুপুরে ব্যাংককের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে বাংলাদেশ থাইল্যান্ডে ৪৪ দশমিক ০৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে, একই সময়ে আমদানি করেছে ৯৫২ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। বাংলাদেশ থেকে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ওষুধ, সামুদ্রিক মাছ ও অন্য প্রাণিজ পণ্য, কাগজ ও কাগজের পাল্প, সাবান, প্লাস্টিক ও রাবারজাত পণ্য রপ্তানি করা হয়।
অন্যদিকে থাইল্যান্ড থেকে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী, আয়রন ও স্টিল, জৈব রাসায়নিক পণ্য, কৃত্রিম ফাইবার ও তুলা আমদানি করা হয়। বাংলাদেশের পণ্যগুলো থাইল্যান্ডে রপ্তানি বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সভায় আলোচনার মাধ্যমে বাংলাদেশের এ সব পণ্য রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
আগামী ৯ জানুয়ারি বাণিজ্যমন্ত্রীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে। বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড জয়েন্ট ট্রেড কমিটির চতুর্থ সভা ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০২০
জিসিজি/এফএম