সোমবার (১৩ জানুয়ারি) মেলায় অংশ নেওয়া স্টল সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এ চিত্র উঠে এসেছে।
মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, মেলায় সকালের দিকে দর্শনার্থী কিছুটা কম থাকলেও বিকেলের পর পুরো মেলা প্রাঙ্গণ দর্শনাথীতে ভরে উঠে।
অন্যদিকে মেলায় ছাড় আর অফারে পাওয়া যাচ্ছে নানা পণ্য। বিকাশ অ্যাপেও রয়েছে ক্যাশ ব্যাক। দেশি পণ্যের পাশাপাশি মেলায় রয়েছে মিয়াকোর পণ্য। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে অ্যালুমিনিয়ামের তৈজসপত্র, হটপট, রাইস কুকার, ইলেকট্রিক চুলা এবং নন-স্টিক চুলা, কারুকাজ করা টিফিন ক্যারিয়ার, মগ, থালাবাসন ও হাড়ি, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, জুস ব্লেন্ডার, ইলেকট্রিক কেটলি, কিচেন হুড, ওয়াটার ফিল্টার, গ্যাস-স্টোভ ও রাইস কুকার।
মেলায় মিরপুর থেকে এসেছেন শিউলি আক্তার নামে এক দর্শনার্থী। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, মেলায় দিনের বেলায় আসা হয় না। যেহেতু কেনাকাটা করতে হবে তাই বিকেলকেই বেছে নেওয়া। তিনি বলেন, মেলায় আসা মূলত ক্রোকারিজ পণ্য কেনার জন্য। এখানে পণ্যের গুণাগুণ ভালো, টেকসই পণ্য পাওয়া যায়। দামের দিক থেকেও কম, আবার রয়েছে ছাড়।
গৃহস্থালী পণ্যের পাশাপাশি পোশাক কেনার উদ্দেশ্যে মেলায় এসেছেন সাগুফতা নামে অপর এক দর্শনার্থী। তিনি বলেন, মেলায় প্রতি বছর মাঝামাঝি সময়ে পোশাকে নানা ছাড় থাকে। এবারও ছাড় চলছে। ইচ্ছা আছে এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পোশাক কেনা। তিনি বলেন, বাইরের মতোই নানা রঙের-ব্র্যান্ডের পোশাক পাওয়া যায় এখানে। সঙ্গে ছাড় থাকায় এসব পোশাক কিনতে মেলায় আসা।
কিয়াম মেটালের সেলস এক্সিকিউটিভ জাহিদ বলেন, প্রতি বছর ক্রোকারিজ পণ্য বিক্রি ভালো হয়, এবছর এখন পর্যন্ত বেশি বিক্রি হচ্ছে। তিনি বলেন, গৃহস্থালি সব পণ্য সমানভাবে বিক্রি হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৯
ইএআর/জেডএস