শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) নগদ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি এ বিষয়ে ‘নগদ’ ও রবি’র মধ্যে এ বিষয়ে একটি চুক্তি সই হয়েছে।
২০১৯ সালের ২৬ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে ‘নগদ’ উদ্বোধন করেন। এরপর মাত্র ১০ মাস ১০ দিনেই দেশের মানুষের আস্থা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ‘নগদ’। এই স্বল্প সময়ে সারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিস্তৃত হয়েছে ‘নগদ’ এর নেটওয়ার্ক।
ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের তত্ত্বাবধানে দেশের মানুষের নির্ভরতার প্রতীক হয়ে ওঠায় খুব অল্প সময়ে দৈনিক ১০০ কোটি টাকা লেনদেনের মাইলফলক অতিক্রম করেছে ‘নগদ’। বাংলাদেশ সরকারের সব ধরনের উপবৃত্তি, ভাতা ও অনুদান ‘নগদ’ এর মাধ্যমে বিতরণের জন্য অনুশাসন জারি করা হয়েছে। ফলে সরকারের সব ভাতা বিতরণ হবে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান ডাক বিভাগের ডিজিটাল এ সেবার মাধ্যমে।
যুগান্তকারী এই উদ্যোগ দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের জনগোষ্ঠীকে আর্থিক অন্তর্ভূক্তিতে আনতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে বাংলাদেশে সূচনা হবে ডিজিটাল বিপ্লবের এক নতুন অধ্যায়, যা বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে।
মানুষের ভালোবাসার প্রতিদান হিসেবে ‘নগদ’ প্রতি হাজার ক্যাশ-আউট চার্জ নিচ্ছে ১৪ টাকা ৫০ পয়সা, যা দেশের সবচেয়ে কম ক্যাশ-আউট চার্জ। এ ছাড়া প্রতি হাজার ক্যাশ-ইনে ‘নগদ’ দিচ্ছে ৫ টাকা ক্যাশ-ব্যাক। এভাবে দেশের সাধারণ জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে ‘নগদ’ দেশের সামগ্রিক অর্থনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০২০
এইচএডি/