তবে দেশি পেঁয়াজের সরবরাহ ঠিক থাকা এবং একই সময়ে ভারতীয় পেঁয়াজের আমদানি হওয়ায় কমেছে পেঁয়াজের দাম। আর এমন অবস্থায় সাধারণ ক্রেতারা স্বস্তি পেলেও বিপাকে পড়েছেন পেঁয়াজ আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা।
হিলির বিভিন্ন পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা জানান, আমদানি শুরু হওয়ায় স্থানীয় বাজারগুলোতে কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের দাম। গত দুইদিন আগে খুচরা বাজারে যে পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে, সেই পেঁয়াজ এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২৮ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে।
পেঁয়াজ আমদানিকারক লাবু মল্লিক বাংলানিউজকে জানান, যখন দেশের বাজারে দেশিয় পেঁয়াজের পর্যাপ্ত সরবরাহ, তখন ভারতীয় পেয়াঁজ আমদানি করে ক্রেতা সংকটে বিপাকে পড়েছেন আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা। কেননা আমদানি বেশি হলে দাম আরও কমবে।
তবে পেঁয়াজের মূল্য কমায় সাধারণ ক্রেতারা বেশ সন্তুষ্ট। এ প্রসঙ্গে পেঁয়াজ ক্রেতা সালমান মাহমুদ বাংলানিউজকে জানান, পেঁয়াজের দাম কমতে শুরু করেছে। দাম কমার কারণে আমরা ক্রেতারা অনেক খুশি।
হিলি কাস্টমসের তথ্যমতে, গত দুই কর্মদিবসে ভারতীয় ৪৫টি ট্রাকে ৯২৮ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে এই বন্দর দিয়ে।
বাংলাদেশ সময়: ০২২৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৭, ২০২০
এইচএমএস/এনটি