১. পাঠাও টঙ: নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের অনডিমান্ড ডেলিভারি সার্ভিস ‘টঙ’ পুনঃরায় চালু করেছে পাঠাও। পাঠাও ব্যবহারকারীরা এখন অর্ডার দিয়ে সহজেই খাবার ও পানীয়, নিত্যপণ্য, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ব্যবহৃত পণ্য এবং ব্যবস্থাপত্র লাগে না এমন সব প্রয়োজনীয় ওষুধপত্রও পেতে পারেন।
২. স্পর্শহীন নিরাপদ ডেলিভারি: ডিজিটালি পরিশোধকৃত যেকোনো অর্ডারি পণ্য কোনো রকম হাতের প্রত্যক্ষ স্পর্শ ছাড়াই অর্ডাকারীর কাছে পৌঁছে দেবে পাঠাও। এ লক্ষ্যে পাঠাও ডেলিভারি প্রতিনিধিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঘরের দরজা কিংবা অন্য কোনো নির্দিষ্ট স্থানে অর্ডারি পণ্য ডেলিভারি দেওয়ার সময় পাঠাও প্রতিনিধিরা অর্ডারকারীর থেকে অন্তত তিন ফুট দূরে দাঁড়াবেন। পাঠাওয়ে সহজেই ডিজিটালি অর্থপরিশোধ করার সুযোগ রয়েছে এবং পাঠাও এটি উৎসাহিত করছে। কারণ এর মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় মনুষ্যসঙ্গ এড়িয়ে চলা সম্ভব। পাঠাও অ্যাপস ব্যবহারকারীরা ভিসা কার্ড, ডেবিট কার্ড ও মোবাইলে অর্থ লেনদেন সেবাগুলোর মাধ্যমে সহজেই অর্থ পরিশোধ করতে পারবেন।
৩. প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি বিতরণ: গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার সময় চালক, ডেলিভারি প্রতিনিধি এবং ফুডম্যানরা যাতে নিরাপদ থাকেন, সেটি নিশ্চিত করতে তাদের মধ্যে প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষামূলক সরঞ্জামাদি বিতরণ করেছে পাঠাও।
৪. প্রশিক্ষণ ও সচেতনতা কার্যক্রম: করোনা ভাইরাস মহামারির সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে নিজেদের চালক, ফুডম্যান এবং ডেলিভারি প্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণের পাশাপাশি নিয়মিতভাবে সচেতনতামূলক বার্তা পাঠাচ্ছে পাঠাও।
৫. সামাজিক কল্যাণমূলক কার্যক্রম: যেসব প্রতিষ্ঠান সমাজের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় কাজ করছে তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা দেওয়ার মাধ্যমে ক্রান্তিকালীন এ সময়ে দেশবাসীর পাশে দাঁড়িয়েছে পাঠাও।
এ প্রসঙ্গে পাঠাও সিইও হুসাইন এম ইলিয়াস বলেন, আইসিটি মন্ত্রণালয়, এটুআইসহ সরকারের বিভিন্ন শাখা, বাংলাদেশ ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন (ই-ক্যাব) এবং এখাতের অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে নিয়ে আমরা একটি ‘ক্রিটিক্যাল সাপ্লাই চেন’ বজায় রাখার চেষ্টা করছি। সক্ষমতা থাকা পর্যন্ত আমরা আপনাদের সেবা দিয়ে যাবার চেষ্টা করবো। অভূতপূর্ব ও অনিশ্চিয়তার এ সময়কে কেবল ঐক্যবদ্ধভাবেই মোকাবিলা করা সম্ভব। পাঠাওয়ের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের অশেষ ধন্যবাদ।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৫৭ ঘণ্টা, মার্চ ২৫, ২০২০
পিআর/আরবি/