বৃহস্পতিবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।
এতে বলা হয়, কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারি মোকাবিলায় আমেরিকান ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান, চাকরিজীবী ও তাদের পরিবারকে চাঙ্গা রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যাংকের (এক্সিম) পরিচালনা পর্ষদ বাজারে তারল্য প্রবেশ করাতে নতুন উদ্যোগ নেওয়া এবং বিদেশে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্য ও সেবার বিপণনকে সহায়তা দেওয়ার উদ্দেশ্যে সর্বোচ্চ আর্থিক নমনীয়তার নতুন উদ্যোগের প্রতি দৃঢ় সমর্থন ব্যক্ত করেছে।
এক্সিম-এর প্রেসিডেন্ট এবং চেয়ারম্যান কিম্বারলি এ. রিড বলেন, আমরা আমেরিকান প্রতিষ্ঠানগুলোকে– বিশেষ করে আমাদের দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসাগুলোকে সহায়তা দিতে বদ্ধপরিকর, যাতে তারা তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা ও নমনীয়তা পায়, তাদের তারল্যের চাহিদা পূরণ হয় এবং কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারীর নজিরবিহীন চ্যালেঞ্জ মোকাবীলায় দেশ ও বিশ্বজুড়ে চলমান লড়াইতে যাতে তারা সফল হয়। এই অনিশ্চয়তা ও অভাবের সময়ে আমরা কীভাবে সহায়তা দিতে পারি তা অনুধাবনে এক্সিমের নেতৃত্ব ও কর্মীরা যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানিকারক ও ঋণদাতাদের সঙ্গে ব্যাপক যোগাযোগ ও আলোচনা জারি রেখেছেন। আজকের পদক্ষেপ এইসব আলোচনারই প্রত্যক্ষ ফলশ্রুতি।
‘এইসব পদক্ষেপের সমর্থনে এক্সিমের পরিচালনা পর্ষদ একমত এবং যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানি ও কর্মসংস্থানের প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে আমরা সম্পূর্ণ অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমাদের অর্থনীতি যখন চাপের মুখে, এক্সিমের সম্পদে অভিগম্যতা তখন সবচেয়ে জরুরি। এইসব পদক্ষেপে যে নমনীয়তা ও সংবেদনশীলতা দেখানো হয়েছে, তা আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে স্বস্তি এনে দেবে। আমাদের সঙ্গে যুক্ত থাকতে এবং যে কোনো চ্যালেঞ্জের ব্যাপারে আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে আমরা তাদের উৎসাহিত করছি। ’
১৯৯২ সাল থেকে এক্সিম ঋণ পরিশোধে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারিতে ৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থ দিয়েছে। এক্সিম সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে এখানে www.exim.gov, এই সাইটে ভিজিট করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, এপ্রিল ৩০, ২০২০
টিআর/এইচজে