শনিবার (১৬ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, প্রতি বছর ঈদের আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকে বায়োমেট্রিক মেশিনে আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে গ্রাহকের কাছে নতুন টাকা বিনিয়ম করা হতো।
সিরাজুল ইসলাম আরও জানান, প্রতি বছরের মত এবারও ২২ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকার নতুন নোট বাজারে ছাড়া হয়েছে। এসব টাকা এরই মাঝে ব্যাংকগুলোতে দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট বিনিময় করা হবে। একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না। তবে নোট উত্তোলনকালে কেউ ইচ্ছা করলে কাউন্টার থেকে মূল্যমান নির্বিশেষে যে কোনো মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা নিতে পারবেন।
জনসাধারণের মাঝে নতুন নোটের সুষম বণ্টন নিশ্চিত করতে ২০১৫ সালের ২০ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে বায়োমেট্রিক মেশিন স্থাপন করে বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি)। চার বছর পর প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নতুন নোট বিনিময় বন্ধ রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০২০
এসই/এইচজে