মঙ্গলবার (১৯ মে) রাতে বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানান জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ।
এরমধ্যেই তিনি সকালে সবচেয়ে বেশি আক্রান্তের প্রতিষ্ঠান ফকির নীটওয়্যারে পরিদর্শনে গেলে সেখানে কিছুটা ভুল বোঝাবুঝির কারণে শ্রমিকরা তার গাড়িতে হামলা করেন।
ডা. ইমতিয়াজ বলেন, সোমবার (১৮ মে) পর্যন্ত পেয়েছিলাম ৩৪ জন আক্রান্ত শ্রমিক। মঙ্গলবার নতুন রিপোর্ট এখনো হাতে পাইনি। তবে ৯ জন শ্রমিক ইতোমধ্যে পজিটিভ হয়েছে বলে শুনেছি। রিপোর্ট হাতে পেলে সোমবারের সঙ্গে যুক্ত হবে। সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ফকির নীটওয়্যারে।
এছাড়া আরও ১০টি প্রতিষ্ঠানে আক্রান্ত রয়েছে। মোট ১১টি প্রতিষ্ঠানের ৪৩ জন শ্রমিক আক্রান্ত। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আমাদের জানানো হয়েছিল যেন এসব কারখানা পরিদর্শন করে সেখানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে কিনা তা মনিটরিং করার জন্য। তবে সকালে একটি কারখানায় গিয়ে আমরা হামলার শিকার হই।
তিনি বলেন, আক্রান্ত হলেও এসব কারখানাগুলো আপাতত শাটডাউন হবে না। প্রতিষ্ঠান চালু থাকবে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম চলবে। আক্রান্তদের সবাই আইসোলেশনে রয়েছেন এবং ভালো আছেন। নতুন আক্রান্তদেরও আইসোলেট করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৭ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০২০
আরবি/