বৃহস্পতিবার (২১ মে) বিকেলে সরেজমিনে এমন চিত্রই দেখা যায়। বেশিভাগ দোকানেই নারীদের দখলে।
শহরের বঙ্গবন্ধু সড়ক, কালিরবাজার, ডিআইটিসহ বিভিন্ন এলাকার ফুটপাতে দেখা যায়, বিকেল হলেও দোকানগুলোতে ক্রেতাদের কোনো কমতি নেই। প্রতিটি দোকানের ৯০ শতাংশ ক্রেতাই নারী। ঈদকে সামনে রেখে করোনা ঝুঁকির মধ্যেই নিজেদের সন্তানদের সঙ্গে করে ঈদের কোনাকাটা করছেন তারা।
ঈদের কেনাকাটা করতে আসা মারজিয়া বেগম বাংলানিউজকে বলেন, আমি রোজার শেষ সময়ে মার্কেটে কি আছে তা দেখতে এসেছি। ভালো লাগলে কিনবো। করোনার ভয়তো আছেই, তবে ঈদতো আর সারাবছর আসবে না। তাই শেষ সময়ে কেনাকাটা করতে এসেছি।
অস্থায়ী দোকানি রোমান সরকার জানান, ঈদের হিসেব করেই দোকান খুলেছি। এটাই তো বেচাবিক্রির সময়। ঈদের পরতো আর বেচাবিক্রি হবে না। এখন দোকান না খুললে পরে সন্তানদের নিয়ে খাবো কি? তাই দোকান খুলেছি, যতটুকু পারি বিক্রি করছি। অনেক ক্রেতা তাই বেচাবিক্রিও ভালো বলে জানালেন এ বিক্রেতা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫০ ঘণ্টা, মে ২১, ২০২০
ওএইচ/