বিজিএমইএর সদস্যভুক্ত ২৩৫ কারখানার মধ্যে চালু রয়েছে ১০টি, বিকেএমইএর ৭৯২ কারখানার মধ্যে ৪৫টি, বেপজার অধীনে থাকা ইপিজেডে ৪৮ কারখানার মধ্যে ১০টি ও বিটিএমএর ১৭২টির মধ্যে ১৪টি। অন্য আরো ৬৪টি কারখানা খোলা শুক্রবার।
এদিকে ১১টি গার্মেন্টসের ৪৩ জন শ্রমিক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে রয়েছেন বলে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়। এছাড়া প্রতিদিন শ্রমিকদের নারায়ণগঞ্জ করোনা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নেওয়ার সংখ্যা বাড়ছে।
তবে জেনা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইমতিয়াজ বলেন, আক্রান্ত শ্রমিকরা আইসোলেশনে থাকবেন তবে এতে কোনো কারখানা শাটডাউন করা হবে না।
নারায়ণগঞ্জ শিল্প পুলিশ-৪ এর পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) শেখ বশির আহমেদ বলেন, আজ খোলা আছে ১৪৩টি কারখানা। ঈদের আগেই শ্রমিকদের বেতন-বোনাস ও কারখানাগুলোর পেন্ডিং অর্ডার সম্পন্ন করতে এসব প্রতিষ্ঠান খোলা রয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি যেন অর্থনীতিটা সচল রাখা যায়, ঈদের আগে শ্রমিকরা তাদের বেতন বোনাস ঠিকমতো পান। তাদের সামাজিক দূরত্বটা নিশ্চিত করতেও আমাদের কাজ অব্যাহত আছে। তবে মালিকপক্ষ আমাদের আশ্বস্ত করেছেন তারা কারখানায় সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২০ ঘণ্টা, মে ২২, ২০২০
এএ