ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশ। বছর ঘুরে এদেশে নতুন ঋতুর প্রভাত আসে।
আমাদের দেশে বাড়ির বাইরের দেয়ালে রঙ লাগানোর প্রবণতা খুব বেশি দিনের নয়। তবুও কালের পরিক্রমায় বড় শহরগুলোতে বাড়ির বাইরের অংশে রঙ ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিবর্তন হয়েছে। যুগের চাহিদা মেটাতে বাড়ি রঙ করার ক্ষেত্রে মানুষের অভিরূচিতে এসেছে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। মানুষ এখন উজ্জ্বল রঙের পরিবর্তে মোলায়েম রঙের প্রতি ঝুঁকছে। আমাদের দেশে সাধারণত উৎসব উপলক্ষে কিংবা বাড়ির রঙ মলিন হয়ে গেলেই বাড়ি রাঙানো হয়ে থাকে।
বৃষ্টির মৌসুমে বাড়ির বহির্ভাগকে সুরক্ষিত রাখতে দেয়ালে লাগানো যেতে বার্জারের ওয়েদারকোট অ্যান্টিডার্ট সুপ্রিম। এ রঙ দেয় ১০ বছর স্থায়ীত্বের ওয়্যারেন্টি এবং ড্যাম্প ভাব থেকে ৫ বছরের ওয়্যারেন্টি। উচ্চমান সম্পন্ন এ রঙ বৃষ্টির দিনে বাড়ির দেয়ালকে দেবে সুরক্ষা। এছাড়া এ এক্সটেরিয়র পেইন্ট দেয়ালকে ধুলার আবরণ থেকে মুক্ত রাখে। ফলে দীর্ঘদিন অতিবাহিত হয়ে গেলেও বাড়ির দেয়ালের রঙ থাকবে অমলিন। এছাড়া এতে থাকা বিশেষ পলিমেরিক ফাইবার দেয়ালে কোনো সূক্ষ্ম ফাটল জন্মাতে দেয় না। ফলে দীর্ঘদিন পরও বাড়ি দেখায় নতুনের মতো।
এ নিয়ে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের ক্যাটাগরি হেড (ডেকোরেটিভ পেইন্টস) নোমান আশরাফি রহমান বলেন, ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দেশের আবহাওয়াতেও পরিবর্তন দেখা যায়। ইতোমধ্যেই দেশে বৃষ্টির মৌসুম শুরু হয়ে গেছে। এসময়ে বৃষ্টির কবল থেকে বাড়ির বাইরের দেয়াল সুরক্ষিত রাখতে আমাদের ওয়েদারকোট অ্যান্টিডার্ট সুপ্রিম হতে পারে বেশ কার্যকরী সমাধান। এছাড়া বাতাসে ধুলার পরিমাণ বহুগুণে বেড়ে যাওয়ায় বাড়ির দেয়ালে রঙের স্থায়িত্ব ক্ষতির মুখে পড়ে। নতুন এ রঙে থাকা উদ্ভাবনী ডাস্ট গার্ড প্রযুক্তি দেয়ালে ধুলার আস্তরণ ঠোকানোর মাধ্যমে বাড়িকে নতুনের মতো রাখে দিনের পর দিন।
পরিশেষে বলা যায়, সময় বদলেছে। মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিতেও এসেছে পরিবর্তন। বিভিন্ন বিষয়ের সঙ্গে সঙ্গে মানুষ এখন বাড়ির বাইরের রঙ ও অন্দরমহলের ভেতরকার সাজ ও নকশা নিয়ে বেশ সচেতন। এটি ব্যক্তিত্বেরও বহিঃপ্রকাশ ঘটায়। নান্দনিকতার পাশাপাশি টেকসই রঙের ব্যবহারেও অনেকে বেশ আগ্রহী। তাদের জন্য সৌন্দর্য আর স্থায়ীত্বের মিশেলে তৈরি বার্জারের ওয়েদারকোট অ্যান্টিডার্ট সুপ্রিম হতে পারে বেশ কার্যকরী সমাধান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৬ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০২০
পিআর/আরবি