সোমবার (২২ জুন) নাম প্রকাশ না করার শর্তে এমন তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা।
তিনি আরোও জানান যে, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বিভাগের কর্মীদের বেতন-ভাতা কাটা হলেও সেলস ডিপার্টমেন্টে আওতাধীন কর্মীদের বেতন-ভাতার পরিমাণ চার দশমিক ৪ শতাংশ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি জানান, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে এখন ব্যবসা করার পক্ষে পরিস্থিতি শক্ত। এদিকে গত বছরের ১ জুলাই থেকে সিমেন্ট শিল্প কাঁচামালের আমদানি মূল্যে আরোপিত ন্যূনতম তিন শতাংশ করের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটির ওপর। সে কারণেই চলতি অর্থবছরে বেড়েছে করের বোঝা। একইসঙ্গে ব্যয়বহুল হয়েছে কাঁচামাল আমদানি এবং পণ্য পরিবহন খরচও। কিছু কারণে সিমেন্টের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা হলেও গত জুলাই-মার্চ সময়কালে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১ টাকা ক্ষতি হয়েছে।
সম্প্রতি সংস্থাটি চলতি অর্থবছরের প্রথম নয় মাসে ২৩ কোটি টাকার বেশি লোকসানের কথা জানিয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে এর নিট লাভ ছিল ১৫ দশমিক ৮১ কোটি টাকারও বেশি।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫২ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০২০
এইচএমএস/এইচএডি