আগস্ট মাসে এ চুক্তি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঋণচুক্তির কিছু নিয়মকানুন আছে, সেগুলো সম্পন্ন হলেই চুক্তি সই হবে।
ইআরডি সূত্র জানায়, সম্প্রতি করোনা মোকাবিলায় সহায়তার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ঋণ চাওয়া হয়। তবে বাংলাদেশ চাইলে অন্য যে কোনো উন্নয়নমূলক কাজে ওই ঋণের অর্থ ব্যবহার করতে পারবে। দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ‘ইকোনোমি ডেভলপমেন্ট কো-অপারেশন ফার্ম’র (ইডিসিএফ) ‘ইডিসিএফ প্রোগ্রাম লোন ফর কোভিড-১৯ ইমার্জেন্সি রেসপন্স প্রোগ্রাম অব বাংলাদেশ’-এর আওতায় এ ঋণ দেয়া হবে। নমনীয় এ ঋণের সুদ হার সবচেয়ে কম, ০.০১ শতাংশ।
এ ব্যাপারে ইআরডির উপ-সচিব (দক্ষিণ কোরিয়া) এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় আমরা দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ঋণ প্রস্তাব করেছিলাম। তারা রাজি হয়েছে। খুব শিগগরই চুক্তি সই হবে। শুধু করোনা মোকাবিলা নয়, বাংলাদেশ সরকার যে কোনো উন্নয়নমূলক কাজে এই ঋণ ব্যবহার করতে পারবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০২০
এমআইএস/এইচজে