রোববার (১২ জুলাই) শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রোগ্রাম গত জুন পর্যন্ত তথ্য পর্যালোচনা করে একটি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
পাশাপাশি ই-নথি ব্যবস্থাপনায় ছোট ক্যাটাগরির ১৮৫টি সরকারি দপ্তর বা সংস্থার মধ্যে জুন মাসে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর প্রধান বয়লার পরিদর্শকের কার্যালয়।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাদান প্রক্রিয়ায় শিল্প মন্ত্রণালয় শুরু থেকে এগিয়ে রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও শিল্প মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন দপ্তর/সংস্থাগুলোতে ভার্চ্যুয়াল কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে স্বাভাবিক সময়ের মতো সব কাজ চলেছে। রুটিন মাফিক সবধরনের পূর্ব নির্ধারিত সভা, মন্ত্রণালয় ও দপ্তর/সংস্থার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ), কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত কর্মপরিকল্পনা (আইএপি) এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত প্রকল্পগুলোর (এডিপি) অগ্রগতি পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ই-ফাইলিংয়ের মাধ্যমে দৈনন্দিন কর্মকাণ্ড ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। এর ফলে মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট অংশীদাররা দ্রুত সেবা পাচ্ছেন।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইসিটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ, ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারে উদ্বুদ্ধকরণ এবং ধারাবাহিক মনিটরিংয়ের ফলে শিল্প মন্ত্রণালয়ের ই-নথি কার্যক্রম ও ডিজিটাল সেবাদানে এ সাফল্য এসেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৭ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০২০
জিসিজি/আরবি/