ফরিদপুর: ফরিদপুরে এসএসসিতে সেরা সাফল্য দেখিয়েছে ফরিদপুর জিলা স্কুল। এ বিদ্যালয় থেকে এ বছর ২২১ জন মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সকলেই পাস করেছে।
জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ফরিদপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে এ বছর ২২৬ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২২৫ জন। এর মধ্যে জিপিএ পাঁচ পেয়েছে ১৩৪ জন।
ভাঙ্গা উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ৩৮টি জিপিএ-৫ পেয়েছে ভাঙ্গা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়। ১৮৮ জন পরীক্ষা দিয়ে ১৮৬ জন পাস করেছে। উপজেলার তুজারপুর এসএ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৩ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।
মধুখালী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে এক হাজার ১৩ জন, পাস করেছে ৮৮৯ জন।
নগরকান্দার এমএন একাডেমি থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ জন। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ২২৮ জন, এর মধ্যে পাস করেছে ২২৩ জন।
বোয়ালমারী জর্জ একাডেমি থেকে ৩০৬ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৯৮ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন।
আলফাডাঙ্গার বেজেডাঙ্গা কাজী আমেনা ওয়াহেদ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৯ জন পরীক্ষা দিয়ে সকলেই পাস করেছে।
সালথা উপজেলায় সবচেয়ে ভালো করেছে ফুলবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয়ের ৪৩ জন পরীক্ষা দিয়ে সকলেই পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে তিন জন। এর পরে রয়েছে বড়খারদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। সেখানে ৫৪ জন পরীক্ষা দিয়ে শতভাগ পাস করেছে।
চরভদ্রাসন উপজেলা থেকে এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭ জন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক চারটি জিপিএ-৫ পেয়েছে বিশ্বাসবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়। এছাড়া শতভাগ পাস করেছে চর সুলতানপুর উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দিয়েছে ৩৭ জন।
সদরপুরে বাইশরশি শিবসুন্দরি একাডেমি থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ জন। এর পরে রয়েছে বিশ্ব জাকের মঞ্জিল উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩ জন।
এছাড়া ফরিদপুরের সদরপুর উপজেলার অ্যাড. রতন আলী চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছে। এ বিদ্যালয় থেকে দুই জন পরীক্ষা দিয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৪