নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক লুৎফর রহমানের তত্ত্বাবধায়নে ২০০৮-০৯ শিক্ষাবর্ষে ‘নব্য নৃ-গোষ্ঠী নাট্য ও থিয়েটার নৃবিজ্ঞান-প্রত্যয়গত পুনর্ভাবনা’ বিষয়ে এমফিল শুরু করেন হাসান (রেজিস্ট্রেশন নম্বর ১৬২২, শ্রেণি রোল নম্বর ৬১, পরীক্ষার রোল নম্বর ০৯১৬৬)। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম মেনে ২০১২ সালের জুলাই মাসে অনুমোদিত অভিসন্দর্ভ পরীক্ষা অফিসে জমাও দেন।
হাসানের অভিযোগ, একাধিকবার তাগাদা দিয়েও ফলাফল পাওয়া যায়নি। একে অন্যের উপর দায় চাপিয়ে দায় এড়ানোর চেষ্টা করছে। এদিকে লেখাপড়া এগিয়ে নিতে পারছেন না হাসান।
এ বিষয়ে সোমবার (৩০ জানুয়ারি) তত্ত্বাবধায়ক নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক লুৎফর রহমানের বাংলানিউজকে বলেন, এ বিষয়ে একাধিকবার আমি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলেছি, চিঠি পাঠিয়েছি। যেহেতু এটি পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস দেখে, সুতরাং তারা বিষয়টি ভালো বলতে পারবে।
বিষয়টি জানেন না বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সিদ্দিকুর রহমান। বাংলানিউজকে তিনি বলেন, কাগজ-পত্র দেখে বলতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৭
জিপি/এটি