যার ফলে তৃতীয় সপ্তাহে এসে সিনেমাটি নতুন আরো ৪০টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। শুক্রবার (৭ সেপ্টেম্বর) থেকে অর্ধশত প্রেক্ষাগৃহে ‘জান্নাত’ দেখা যাবে।
বুধবার (৫ সেপ্টেম্বর) মোস্তাফিজুর রহমান মানিক বাংলানিউজকে বলেন, ঈদের দিন ‘জান্নাত’ সারাদেশে মাত্র ২১টি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। তৃতীয় সপ্তাহে এসে প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হচ্ছে। বিষয়টি অনেক আনন্দের। কারণ ধ্বংস স্তূপ থেকে ‘জান্নাত’ আলোর মুখ দেখছে। যেটা সম্ভব হয়েছে সিনেমাটির কোয়ালিটির জন্য।
‘‘জান্নাত’ দেখে কেউ খারাপ বলেননি। প্রেক্ষাগৃহের মালিক, বুকিং এজেন্ট ও দর্শকরা সবাই প্রশংসা করেছেন। আর এটাই আমাদের সার্থকতা। যদিও প্রেক্ষাগৃহের সংখ্যা দিয়ে সিনেমার কোয়ালিটি বিচার করা যায় না। তবুও তৃতীয় সপ্তাহে এসে সংখ্যা বাড়াটা আমি ইতিবাচক দেখছি। কারণ সিনেমাটি ভালো না হলে এতো প্রেক্ষাগৃহের নতুন করে মুক্তি পাওয়ার সুযোগ থাকতো না’, যোগ করে বললেন ‘দুই নয়নের আলো’খ্যাত এই নির্মাতা।
‘জান্নাত’-এ জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন সাইমন সাদিক ও মাহিয়া মাহি। এসএস মাল্টিমিডিয়া প্রযোজিত সিনেমাটির কাহিনী লিখেছেন সুদীপ্ত সাঈদ খান। সংলাপ ও চিত্রনাট্য লিখেছেন আসাদ জামান। এতে আরও অভিনয় করেছেন আলীরাজ, মিশা সওদাগর, মারুফ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৮
জেআইএম