তারা দেখেছেন বাঁধাকপিতে এক ধরনের রাসয়নিক রয়েছে যা মস্তিষ্কে চাপ সৃষ্টি করে। আর তাতে শরীরের অন্ত্রপ্রণালীকে সক্রিয় হয়।
অলিল ইসোথিওসিয়ানেট নামের এই রাসয়নিক উপাদানের কারণেই বাঁধাকপির স্বাদ কিছুটা তেতো। শরিষা ও মটরশুটির ভেতরেও এই উপাদানটি রয়েছে।
গবেষকরা দেখেছেন এই বিশেষ রাসয়নিকটি পাকস্থলীর জন্য কিছুটা স্পর্শকাতর। যখনই অন্ত্র এই বাঁধাকপির উপস্থিতি টের পায়, মস্তিষ্কে একটা সতর্কতা সংকেত পাঠায়। আর তখনই মস্তিষ্ক শরীরের অন্ত্রগুলোকে সক্রিয় হতে বলে। ফলে দ্রুত পায়খানার বেগ সৃষ্টি হয়।
কখনো কখনো এর কারণে ডায়রিয়া ও বমিও হতে পারে। আর পেট গোলানো একটা ভাব ধরেই থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্রান্সিসকোর ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকরা এই গবেষণা চালিয়েছেন।
তারা বলেছেন, যাদের পাকতন্ত্রের অবস্থা অপেক্ষাকৃত নাজুক তাদের জন্য এ ধরনের খাবার পরিহার করাই শ্রেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের জার্নাল সেল নামের একটি প্রকাশনায় এই গবেষণালব্দ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময় ০৯৪৬ ঘণ্টা, জুন ২৪, ২০১৭
এমএমকে