সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের ৬ এপ্রিল ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হবেন ২০১৯-২১ বর্ষের সংগঠনটির পরিচালনা পর্ষদের প্রতিনিধিরা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাজধানীর একটি হোটেলে স্বাধীনতা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে পরাজিত হওয়ার সুযোগ চান পরিচালক প্রার্থী মো. জাহাঙ্গীর আলম।
তিনি বলেন, সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার স্লোগান নিয়ে আমরা যাত্রা শুরু করেছি। অনেক বাধা বিপত্তি মোকাবেলা করে এগিয়ে চলেছি। আমাদের কারো সঙ্গে কোনো বিরোধ নেই। আমরা চাই বিজিএমই নির্বাচনে ভোটের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচিত হোক। আমি এক সময় সম্মিলিত পরিষদে ছিলাম। ভোটারদের ভোটে যে ৩৫ জন পরিচালক নির্বাচিত হবেন তারা সিদ্ধান্ত নেবেন কে সভাপতি এবং সহ-সভাপতি হবেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমি বিজয়ী হওয়া অথবা পরাজিত হওয়া নিয়ে মোটেও বিচলিত নই। আমাদের পরাজিত হওয়ার অধিকারটি অন্তত দেন। জয়-পরাজয় নির্ভর করবে ভোটারদের ওপর। যারাই নির্বাচিত হবেন তাদের স্বাগতম। আমি হেরে গেলেও বিজয়ীদের পরিপূর্ণ সহযোগিতা করবো।
তিনি আরো বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া নিয়ে আমি শতভাগ আশাবাদী। অনেকেই বলছেন তারা প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে এসেছেন। আমাদের প্যানেলে (স্বাধীনতা পরিষদ) আওয়ামী লীগের অনেক নেতা আছেন। তো প্রধানমন্ত্রী অন্য কাউকে মনোনয়ন দিলে তো আমাদের প্রার্থীকে বলতেন—আমি ওমুককে মনোনয়ন দিয়েছি, তোমরা বসে যাও। নির্বাচন কমিশনের ওপর আমাদের পরিপূর্ণ বিশ্বাস আছে—শতভাগ সুষ্ঠু হবে ভোটগ্রহণ ও গণনা হবে।
মতবিনিয় সভায় স্বাধীনতা পরিষদের প্রার্থীদের পরিচিতির পাশাপাশি ১২ দফা দাবিতে ইশতেহার ঘোষণা করে স্বাধীনতা পরিষদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০১৯
এসই/এমজেএফ