যুক্তরাজ্য, অষ্ট্রেলিয়া, কানাডা, জার্মানীসহ ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী অর্জনের আকাঙ্খা প্রতিটি মেধাবী শির্ক্ষাথীর। কিন্তু বিপুল খরচের কারণে সেই চাওয়া অপূর্ণ থেকে যায়।
আগ্রহীরা নিম্নলিখিত তথ্যের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবে।
শিক্ষা পদ্ধতিঃ এ শিক্ষা ব্যবস্থায় বৃটিশ কাউন্সিলের তত্ত্বাবধানে ফাইনাল পরীক্ষাগুলো অনুষ্ঠিত হয়। প্রশ্নপত্র প্রণয়ন ও উত্তরপত্র পরীক্ষিত হয় যুক্তরাজ্যে।
সার্টিফিকেটঃ যুক্তরাজ্যের গ্রীনিচ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক বিএসসি অনার্স ইন বিজনেস ইনফরমেশন টেকনোলজি সার্টিফিকেট দেওয়া হয়।
ক্রেডিট ট্রান্সফারঃ যুক্তরাজ্যসহ বিশ্বের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ পেয়ে থাকে শিক্ষার্থীরা। ইতিমধ্যে বহু শিক্ষার্থী ক্রেডিট ট্রান্সফার করে যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানী, অষ্ট্রেলিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।
মান নিয়ন্ত্রণ: ডিআইআইটি ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক মান নিয়ন্ত্রন, অভিজ্ঞ শিক্ষক, ভাল ফলাফল ও অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর জন্য যুক্তরাজ্যের এনসিসি এডুকেশন কর্তৃক বেষ্ট পার্টনার ও একাডেমিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।
ভর্তির যোগ্যতাঃ যে কোন গ্রুপে এইচএসসি/এ লেভেল অথবা সমমান পাশ হতে হয়। ৪ বছর মেয়াদি কম্পিউটার ডিপ্লোমাধারীরা দুই বছরে বিএসসি (অনার্স) ইন ইনফরমেশন টেকনোলজি প্রোগ্রামটি সম্পন্ন করতে পারবে।
চাকরি সুবিধাঃ গ্র্যাজুয়েটদের জন্য চাকরি সুবিধাও রয়েছে। এছাড়া ডিআইআইটি’র প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পরিচালিত সফটওয়্যার ফার্মে তারা কাজ করতে পারে।
ক্যাম্পাস সুবিধাঃ প্রায় ৫ হাজার বই সম্বলিত আধুনিক লাইব্রেরী, বিনা মূল্যে ওয়াইফাই ক্যাম্পাস জোন এবং শতাধিক কম্পিউটার সম্বলিত আধুনিক ল্যাব রয়েছে।
স্কলারশিপ সুবিধাঃ মেধাবী ও অসচ্ছলদের জন্য রয়েছে দশ থেকে শত ভাগ স্কলারশিপের সুবিধা। মুক্তিযোদ্ধা, স্কুল শিক্ষকের ছেলে মেয়েরাও রয়েছে এর আওতায়।
ভর্তির সেশনঃ বছরে ৪ টি সেশনে (মার্চ, জুন, সেপ্টেম্বর ও ডিসেম্বর) ২ টি শিফটে ভর্তি নেওয়া হয়।
আরো জানতে-৯১৩৮১৩৯, ০১৭১৩৪৯৩১৬৩।
বাংলাদেশ সময়: ০২১৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৪, ২০১৪