ঢাকা: আগামী ৫ বছরে তথ্য ও প্রযুক্তি (আইসিটি) শিল্পে আরও ৩০ মিলিয়ন নতুন গ্রাহক তৈরি হবে। আর ২০২০ সালের মধ্যে নেটওয়ার্ক সোসাইটি লাখো মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং পরিবেশের উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন ঘটাবে।
তিন দিনব্যাপী কমনওয়েলথ টেলিযোগাযোগ সংস্থার (সিটিও) ৫৪তম কাউন্সিল সভা ও বার্ষিক ফোরামের উদ্বোধনের পর সোমবার সন্ধ্যায় এরিকসনের পক্ষ থেকে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছ।
গলফ ক্লাবের পালম ভিউ রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে এরিকসনের বিজনেস ইউনিট সাপোর্ট সল্যুশানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইনামুয়েল ভিকলন্ড, এরিকসন বাংলাদেশ লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট বাতুনি সৈয়দ আহমেদ, এরিকসনের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ভিপুল জায়েন এবং ইন্দুস টাওয়ারের চিফ সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং অফিসার সমর সিনহা উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আইসিটি শিল্পে বর্তমানে দেশে প্রায় ১১৬ মিলিয়ন গ্রাহক আছে। এসব গ্রাহক ছাড়াই আইসিটি শিল্পে আগামী ৪ থেকে ৫ বছরে ২৫ থেকে ৩০ মিলিয়ন নতুন গ্রাহক সৃষ্টি হবে।
এরিকসন ব্রডব্যান্ড, মোবিলিটি এবং ক্লাউড ধারাকে নিয়েই এগুচ্ছে। কানেক্টিভিটি নতুন চাকরি তৈরি এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়িক কাঠামো পরিবর্তনের মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রিকে পরিবর্তিন করেছ বলেও প্রেস ব্রিফিংয়ে বলা হয়।
এরিকসনের বিজনেস ইউনিট সাপোর্ট সল্যুশানের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইনামুয়েল ভিকলন্ড বলেন, যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং পরিসেবায় বিশ্বনেতা হিসেবে এরিকসনের লক্ষ্য ‘নেটওয়ার্ক সোইটি’ কে তুলে ধরা। আর এ লক্ষ্যে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সিটিও ফোরামে অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে সকালে রাজধানীর র্যাডিসন হোটেলে ৫৪তম সিটিও কাউন্সিল উদ্বোধন করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৪