ই- কোলাই ব্যাক্টেরিয়ার প্রার্দুভাব ভৌগোলিকভাবে শুধু উত্তর জার্মানিতেই সীমাবদ্ধ। এটি ছড়িয়েছেও ওখানকার খামার থেকেই।
তিনি এ সম্পর্কে কোন তথ্য জনসম্মুখে প্রকাশের আগে তা যাচাইয়ের ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, মিথ্যা তথ্য আতঙ্ক ছড়ায় এবং খামারিদের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত করে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের কৃষিমন্ত্রীদের সঙ্গে এক জরুরি বৈঠকের প্রাক্কালে দাল্লি এসব কথা বলেন।
ই-কোলাইর আক্রমণের উৎস খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এতে নিহতের সংখ্যা ২২ এবং আক্রান্ত লোকের সংখ্যা ২ হাজার ২০০।
নিহতদের মধ্যে একজন সুইডেনের এবং বাকিরা সবাই জার্মানির।
জার্মানির বাইরে ১২টি দেশে ই-কোলাই ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণ ছড়িয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে, জার্মানি থেকে পর্যটকরা ওইসব দেশে ঘুরতে যাওয়ার মাধ্যমেই তা ছড়িয়েছে।
ই-কোলাই সম্পর্কে সর্বশেষ পাওয়া তথ্য হলো, জার্মানির হামবুর্গের দক্ষিণের একটি শিমের খামার থেকে এটা ছড়িয়েছে। ওই খামারের ৪০টি শিমের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ২৩টিতেই নেতিবাচক ফলাফল পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২৩ ঘণ্টা, জুন ০৭, ২০১১