ত্রিপোলি: ‘আমার আত্মা ঈশ্বরের হাতে। আমরা আত্মসমর্পণ করবো না এবং পালিয়েও যাবো না।
গাদ্দাফি আরও বলেন, ‘আমাদের কাছে একটি মাত্র পথই খোলা আছে। আর তা হচ্ছে, আমরা মরি বা বাঁচি লিবিয়াতেই অবস্থান করবো। ’
ন্যাটো বাহিনী ত্রিপোলিতে গাদ্দাফির কম্পাউন্ড গুড়িয়ে দেবার পর এটাই গাদ্দাফির জাতির উদ্দেশ্যে প্রথম বার্তা।
মঙ্গলবার রাতে অন্তত তিনটি শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত জানা যায়নি ঠিক কোথায় ওই বোমা হামলা চালানো হয়েছে এবং এতে কি পরিমান হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই ন্যাটো বাহিনী গাদ্দাফির সেনা ব্যারাক এবং কম্পাউন্ডে হামলা চালাতে থাকে। লিবিয়া সরকারের মুখপাত্র বলেছেন, ‘এই হামলায় নিহত হয়েছেন অন্তত ৩১ জন এবং আহত হয়েছেন অনেকে। এর মধ্যে অনেকেই ছিল বেসমারিক লোকজন। ’
লিবিয়া সরকারের মুখপাত্র মুসা ইব্রাহিম বলেন, সোমবার ন্যাটো বাহিনী আমদের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে হামলা চালায় এবং এই হামলায় নিহত হয় ২ জন এবং আহত হয় ১৬ জন।
লিবিয়ার অধিবাসীদের ছাড়া লিবিয়ার ভবিষ্যত নির্মানের অধিকার কারো নেই বলেও একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকে তিনি জানান।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৯ ঘন্টা, ০৮ জুন, ২০১১