বনানী বিদ্যানিকেতনের ২য় শ্রেণীর ছাত্র সাগর। বয়স মাত্র ১০ বছর।
ওর বাবা একজন ট্যাক্সিচালক। তিনি বললেন, ‘সাগরকে নিয়ে একদিন উত্তরায় একটি কনসার্টে গিয়েছিলাম। হঠাৎ সাগর আমার হাত ছেড়ে মঞ্চে উঠে গান গাইতে শুরু করলো। ওরা সাগরকে ৩টি গান গাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছিল সেদিন।
সেই থেকে শুরু। এর মধ্যে বের হয়েছে সাগরের ২টি একক গানের অ্যালবাম। এপর্যন্ত ৪০০টিরও বেশি অনুষ্ঠানে গান পরিবেশন করেছে সে।
সাগর ইচ্ছেঘুড়িকে জানালো, ‘আমার পরিবারের কেউ গান করে না। একমাত্র আমি গান করায় সবাই আমাকে খুব উৎসাহ দেয়। বড় হয়ে আমি টুনটুন বাউল, কিরণ চন্দ্র রায় এর মতো গুণী শিল্পী হতে চাই। ’
ইচ্ছেঘুড়িও চায় ‘সাগর বাউল’ একদিন গান গেয়ে বাংলাদেশের প্রাণের গান পৌঁছে দিক বিশ্ব দরবারে।