‘একাত্তরের ১ মার্চ, স্টেডিয়ামে খেলা চলছিল। ২ মার্চ ঢাকায় অধিবেশন হওয়ার কথা।
তবে একটু অন্যরকম স্বপ্ন দেখেন কণ্ঠশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ। তার মতে, কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছনই আপাতত সফলতা। তবে ক্রিকেটারদের কাছ থেকে ভালো খেলা আশা করেন তিনি। ছেলেবেলার স্মৃতি সম্পর্কে বলেন, ‘বাবা-মায়ের একমাত্র ছেলে হওয়ায় তারা চোখেচোখে রাখতেন। যা খেলতাম তা বাড়ির উঠনেই। কাঠ কেটে নিজেরাই ব্যাট বানিয়ে খেলতাম। ’
স্কুলজীবনে বন্ধুরা যখন ফর্মুলা ওয়ান আর বাস্কেট বল খেলায় ডুবে থাকতো তখন ছোট চাচার হাত ধরে ক্রিকেট খেলা দেখতে যেতেন উন্মাদের নির্বাহী সম্পাদক ও ছড়াকার অনিক খান। তার মতে, ‘চারদিকে এতো হতাশার মাঝে একমাত্র ক্রিকেটই পারে আমাদের আনন্দ ও তৃপ্তি এনে দিতে। ক্রিকেটারদের প্রতি তার পরামর্শ ‘বাবারা লাইনে থাকিস!’
ইচ্ছেঘুড়ির পাঠকদের জন্য তিনি ছড়ায় ছড়ায় বলেন, ‘আমরা এবার ফাইট দেবো, নইলে পরে টাইট দেবো। ’