ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।
সাও পাওলো শহরের এ স্টেডিয়ামে দর্শক ধারণক্ষমতা ৬৫ হাজার ৮০৭ জন। এর মধ্যে অস্থায়ী আসন পাতা হয়েছে প্রায় বিশ হাজার। আটলান্টিক তীরবর্তী দেশটির পূর্ব-দক্ষিণ উপকূলে কেবল বিশ্বকাপ আয়োজনের নিমিত্তেই নতুন করে তৈরি হয় এটি। ব্রাজিল আর ক্রোয়েশিয়ার মধ্যেকার উদ্বোধনী ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয় এখানেই।
স্টেডিয়ামের অবস্থান সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় আড়াই হাজার ফুট উঁচুতে। শহরের তাপমাত্রা বছরভর ওঠানামা করে ১৩ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মাঝামাঝি। ম্যাচ চলাকালীন ৩০ শতাংশ সম্ভাবনা থাকে বৃষ্টিপাতের। ঘড়ির কাঁটা গ্রিনিচ মিনটাইম থেকে তিন ঘণ্টা পিছিয়ে।
গুরুত্বপূর্ণ শহর রিও থেকে এর দূরত্ব ২৬৯ মাইল। সেমিফাইনালসহ বেশ কয়েকটি বড় বড় ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে এখানে। সেই ১৯৭৮ সালেই এখানে একটি স্টেডিয়াম নির্মাণের অনুমতি দেওয়া হয় করিন্থিয়ানদের। যদিও নির্মাণকাজ তারা শুরু করে মাত্র কয়েক বছর আগে ২০১০ সালে। কথা ছিল সাও পাওলোর নিজস্ব মাঠ মোরামবি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ। কিন্তু টাকার অভাবে শেষমেষ নির্মাণকাজ পিছিয়ে যাওয়ার কারণে ম্যাচটি সরিয়ে নেওয়া হয় নতুন স্টেডিয়ামে। টুর্নামেন্টের পর অতিরিক্ত বিশ হাজার আসন সরিয়ে নেওয়া হবে এখান থেকে।
ইচ্ছেঘুড়িতে লেখা পাঠান এই মেইলে: ichchheghuri24@gmail.com
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৮ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৪