ব্রাজিল বিশ্বকাপ মাতাচ্ছে ছোট বড় মোট ১২টি স্টেডিয়াম। এর একেকটির সৌন্দর্য, দর্শক ধারণক্ষমতা, সুযোগ-সুবিধা একেকরকম।
পোর্টো অ্যালেগ্রের এস্তাডিও বেইরা রিও
ব্রাজিলের সর্বদক্ষিণের শহর অ্যালেগ্রের সমুদ্র সমতল থেকে প্রায় দেড়শো ফুট উঁচুতে অবস্থিত এ স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪৮ হাজার ৮৪৯ জন।
আবহাওয়া অন্য স্থানের তুলনায় কিছুটা ভিন্ন ধরনের। তাপমাত্রা কখনও কখনও নেমে যায় ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। জুন কিংবা জুলাই মাসে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঘড়ির কাঁটার অবস্থান গ্রিনিচ মিন টাইম থেকে তিন ঘণ্টা পিছিয়ে।
রিও থেকে দূরত্ব প্রায় এক হাজার মাইল। প্রায় দুশো মাইল দীর্ঘ এক লেগুন রয়েছে এখানে। লাগোয়া ডস প্যাটোস নামে পর্যটকের কাছে পরিচিত এ লেগুনের নামের আভিধানিক অর্থ পাতিহাঁসের হ্রদ। ব্রাজিলের দক্ষিণের রাজ্যগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ এ স্টেডিয়ামটি প্রথম প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৬৯ সালে। আন্তর্জাতিক অনেকগুলো ম্যাচ এর আগেও অনুষ্ঠিত হয়েছে এখানে।
বুধবার আর্জেন্টিনা-ক্যামেরুনের ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে এ স্টেডিয়ামে।
** বেলো হরিজন্তের স্তাদিও মিনেইরা
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৮ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৪