বুধবার (১৬ মে) বিজয়ীদের হাতে এ পুরস্কার তুলে দেন টগি ওয়ার্ল্ড ইনচার্জ ও জিএম হানিফ হাকিম এবং টগি ওয়ার্ল্ড ও বসুন্ধরা সিটির ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং জিএম আসিফ ফেরদৌস।
অনুষ্ঠানে বলেন, টগি ওয়ার্ল্ড কর্মকর্তারা হাতের লেখাটা এখন বেশ জরুরি এবং এটা শেখানোর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া উচিত ৷ সবাই এখন ইমেইল করে, মোবাইল ফোনে বার্তা পাঠায়, আমাদের সন্তানেরা খুব বেশি সময় ব্যয় করে প্রযুক্তিনির্ভর নানা ডিভাইসে।
প্রতিযোগিতা সম্পর্কে জানানো হয়, প্রাথমিকভাবে পাঁচটি স্কুলের দু’টি গ্রুপের প্রতিটি থেকে ১০টি করে মোট ১০০টি খাতা বিচারকমণ্ডলীর কাছ থেকে কথাসাহিত্যিক ও দৈনিক কালের কণ্ঠ সম্পাদক ইমদাদুল হক মিলনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তিনি সুক্ষ্মভাবে খাতা দেখে বিজয়ী নির্বাচন করেন। পাঁচটি স্কুল থেকেই সেরা তিন জনকে বাছাই করা হচ্ছে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতার জন্য। আগামী জুনের মধ্যেই চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
স্কুলভিত্তিক দু’টি গ্রুপের প্রতিটি থেকে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জনকারীদের (সর্বমোট ছয়জনকে) পুরস্কার হিসেবে নগদ অর্থ প্রদানসহ টগি ওয়ার্ল্ডে যে কোনও দিন আনলিমিটেড এন্ট্রি এবং রাইড সম্পূর্ণ ফ্রি দেওয়া হয়েছে। চতুর্থ থেকে বিশতম স্থান অর্জনকারীদের জন্য রয়েছে ৫০ শতাংশ ছাড়ের ব্যবস্থা।
মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে চ্যালেঞ্জার গ্রুপ থেকে প্রথম হয়েছে জুবায়ের শৈরোক, দ্বিতীয় স্থান লাভ করেছে ওয়াজিহা জাহান আরিবা, আর তৃতীয় হয়েছে খন্দকার মাইশা। পারফেক্ট গ্রুপ থেকে প্রথম স্থান লাভ করেছে জান্নাতুল আফরিন, দ্বিতীয় স্থানে সারাহ জেরিন, তৃতীয় স্থান লাভ করেছে খন্দকার মাইশা।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের ভাইস প্রিন্সিপাল (বালক শাখা) রওশন আরা বেগম, ভাইস প্রিন্সিপাল (বালিকা শাখা) আলেয়া ফেরদৌসী, সহকারী শিক্ষিকা শারমিনা আক্তার, টগি ওয়ার্ল্ড ও বসুন্ধরা সিটির ব্র্যান্ড অ্যান্ড মার্কেটিং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ মারুফ আমিন প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৮
এইচএ