চুতষ্পদ মানে চার পেয়ে প্রাণীদের মধ্যে চিতার গতিবেগই সবচেয়ে বেশি। এরা ঘণ্টায় ছুটতে পারে ১১০ থেকে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত গতিতে।
তৃতীয় স্থানে আছে প্রনহর্ন নামে আরেক প্রজাতির হরিণ। সিংওয়ালা এ হরিণ সাড়ে ৮৮ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে।
ঘণ্টায় ৮০.৫ কিলোমিটার গতিতে দৌড়াতে সক্ষম আফ্রিকান ওয়াইল্ড বিস্ট আছে চতুর্থ স্থানে। তানজানিয়ার ওয়াইল্ড বিস্ট দৌড়ে জন্য বেশি পরিচিত।
লম্বা প্যাঁচানো শিং আর লাফ দেওয়ার জন্য বিখ্যাত ব্লাকবাক হরিণ দৌড়ায় ঘণ্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে। সে আছে পঞ্চম স্থানে। বনের রাজা সিংহের গতিও একই। তবে সিংহ বেশিক্ষণ এই গতিতে দৌড়াতে পারে না।
ছোট প্রাণী বলে খরগোশকে কিন্তু ছোট করে দেখার জো নেই। ছোট্ট বাদামি খরগোশ ঘণ্টায় ৭২ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে সক্ষম।
আফ্রিকার বুনো কুকুরের হিংস্রতা ও ক্ষিপ্র গতির কথাও সবার জানা। সপ্তম স্থানে থাকা এই কুকুর দৌড়ায় ৭১ কিলোমিটার গতিতে।
এছাড়া ক্যাঙ্গারু, ঘোড়া, খেঁকশিয়াল ৭০-৭১ কিলোমিটার, জেব্রা ৬৪, মহিষ ৫৫, জিরাফ ও নেকড়ে ৪৫ কিলোমিটার গতিতে দৌড়ায়। আর রয়েল বেঙ্গল টাইগারের গতি ৫৫ থেকে ৬৫ কিলোমিটার।
তবে পৃথিবীর তাবৎ পশু-পাখির মধ্যে সর্বোচ্চগতি ফ্যালকন পাখির। এরা ঘণ্টায় ২৪২ মাইল বেগে উড়তে সক্ষম।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৭, ২০১৯
এএ